Posts

Showing posts from October, 2021

শিশুদের আনন্দ জগতে শিশুরা

Image
     বর্ষপূর্তি ঘোষণা     রঙের ভুবন  💢   অন্বয়ের রঙ পেন্সিল 💢 💢 মানহার আঁকাআঁকি 💢 💢 সৌম্যর আঁকাআঁকি 💢 💢 সাহিরার আঁকাআঁকি 💢 💢 সুফি দানিয়ুবের আঁকাআঁকি   💢   💢 মিতিনের আঁকা ও লেখা 💢   💢 সুমায়লা নূরের আঁকাআঁকি   💢 💢 অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতির রঙতুলি   💢   ছড়া-কবিতায় আনন্দ   💢  সোনিয়া রহমান - যা তা বোল 💢 💢 মাহবুব আজাদ - অনেক আগে, নারিন্দায় 💢 💢 কীর্তিনাশা নজরুল - ভুতুড়ে ছড়া   💢 💢 লুনা রাহনুমা - জল টলমল মেঘ বৃষ্টি   💢 💢 সুফি দানিয়ুব - মিষ্টি ছেলে 💢 গল্পের আসর 💢 নিলয় নন্দী - যে নেই   💢 💢 ইমতিয়ার শামীম - বনের ধারে 💢 💢 মারজানা সাবিহা শুচি - মায়ের কাছে 💢 💢 মাইনুল এইচ সিরাজী - সুতাকাটা পরি   💢 💢 মির্জা গোলাম সারোয়ার - আবির 💢 💢 সাদিয়া সুলতানা - বন্ধু বন্ধুই 💢 💢 সোফি পারোভি রেইনের ধারাবাহিক গল্প - বন্দী সাতদিন 💢 💢 তাবাসসুম নাজ - লীলাবতী ও তার মা 💢 💢 নিবেদিতা আইচ - ঝিঁঝিঁদের গান 💢  💢 পৃথিকা ইসলাম বৈশালী - কে? 💢 💢 নাফিসা নাহিয়ান - অপেক্ষা 💢 ...

অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতির আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি  অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতি, বয়স: ৬ বছর

তাবাসসুম নাজের গল্প:

Image
লীলাবতী ও তার মা , সামিয়া !   --- লী লা। লীলু। লিলিয়া আ আ। জবাব নাই। --- লী! বেবি! উঠে পড়ো, সোনা। আর কত দেরী করবে? সকাল দশটা বাজে তো! --- উ উ উ… আধাঘুমের মধ্যে জবাব দিল লী অর্থাৎ লীলাবতী। কিন্তু ঘুম ভাঙল না ওর।

সাদিয়া সুলতানার গল্প

Image
  বন্ধু বন্ধুই      ১.   এ তদিন পর স্কুল খুলবে! এ কথা ভাবলেই সাদমানের বুকের ঠিক মাঝখানে কেমন কেমন করছে। এক সপ্তাহ ধরে কত কী যে দুশ্চিন্তা হচ্ছে। সাদমান কাউকে বলতেও পারছে না। আর কাকেই বা বলবে। অফিস থেকে ফিরে বাবা-মা তো ওর স্কুলড্রেস, জুতো, ব্যাগ, সুরক্ষা সামগ্রী ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। ওর দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না।

মির্জা গোলাম সারোয়ারের গল্প

Image
আবির     আবির অষ্টম শ্রেণির মেধাবী ছাত্র। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে সে খুব আদরের । তাকে নিয়ে বাবা-মায়ের অনেক স্বপ্ন। তাদের স্বপ্নের যেন শেষ নেই। বাবা রহিম স্হানীয় হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক, মা রহিমা গৃহিণী । স্ত্রী আর সন্তান নিয়ে রহিম সাহেবের সুখের সংসার। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি একজন সমাজসেবক হিসেবে খুবই পরিচিত। বিপদে আপদে সবসময় সবার পাশে দাঁড়ান। বিশেষ করে করোনাকালে কেউ এগিয়ে না এলেও করোনাক্রান্ত রোগিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া এবং কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার সৎকার তিনিই করে থাকেন। মাঝে মাঝে আবিরও বাবাকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়। পিতাপুত্রের এধরণের প্রশংসনীর কর্মকাণ্ড এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।

শেখ আনাহিতা মিতিনের আঁকা ও লেখা

Image
  ছবিতে ছবিতে গল্প   ১.

সোফি পারোভি রেইনের ধারাবাহিক গল্প

Image
বন্দী সাতদিন     দিন- ৪ পরের দিন মিকাসাদের ঘুম ভাঙে অনেক দেরী করে। ঘুম থেকে উঠে তারা সব কিছু ঝাপসা দেখে। তিন জনেরই মাথা ভারী ভারী লাগে। তারা মনে করতে পারে না কী হয়েছিল রাতে তাদের সাথে। তারা যখন ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল ডঃ ল্যারি তাদের ম্যামোরি ইরেজ করে চলে যায়। ঘুমন্ত অবস্থায় কাজ করতে ডঃ ল্যারির সুবিধা হয় তাই তিনি তাদের ঘুম পাড়িয়ে তারপর স্মৃতি মুছে দেয়ার কাজ করেন।

মাহবুব আজাদের ছড়া

Image
  অনেক আগে, নারিন্দায় বর্ষা-দুপুর। বানের জলে ছিপ টাঙিয়ে বারিন্দায়, ভোঁদড় বাজায় আপনমনে রাগ-রাগিণী সারিন্দায়। সে সুর শুনে দোয়েল-শ্যামা চ্যাঁচায়, "ভোঁদড়, দাও গো খ্যামা!" বেসুরো ব্যাঙ উৎসাহ দেয় তালটি ঠুকে তারিন্দায়।

অনিন্দিতা গোস্বামীর ধারাবাহিক উপন্যাস

Image
অবাক  পৃথিবী                         (গত সংখ্যার পর) দুই ই তিমধ্যেই পাড়ার কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়ের দল মঞ্চের ওপরে ব্যাটারির সাহায্যে ফিট করে ফেলেছে একটা মাইক এবং দুপাশে দুটো টিমটিমে আলো। দাদা দিদিদের এ হেনো ব্যবস্থায় রোরো এবং তার বন্ধুরা খুবই খুশি।ঘোষকের দায়িত্ব নিয়েছে শায়কদা।শায়কদা বলল,মৃত্যু যখন আমাদের আসন্ন,আমরা যখন মরবই তখন ভয় পাব কেন?জন্মিলে মরিতে হবে,অমর কে কোথা কবে?অন্য দাদারা পিছন থেকে আওয়াজ দিল,আগে।

নিবেদিতা আইচের গল্প

Image
ঝিঁঝিঁদের গান   ঝি ল্লী মানে তো পোকা। ঝিঁঝিঁ পোকা৷ মোটেও না। ঝিল্লী মানে পো-কা, পো-কা! তুই একটা বোকা। ঝিল্লী, তুই একটা বিল্লি।

পৃথিকা ইসলাম বৈশালীর গল্প

Image
কে ?!       রি ফা রোজ বিকালে মিমিদের বাসায় যায় । সে তার খুব ভালো বন্ধু, একদম ছো্টোবেলা থেকে । গত কয়েকদিন অবশ্য যাওয়া হয়নি, মিমি তাদের গ্রামের বাড়ি গিয়েছিল তাই । গতকাল সে ফিরেছে তাই আজকে রিফা আবার মিমিদের বাসায় যাবে।

কীর্তিনাশা নজরুলের ছড়া

Image
ভূতুড়ে ছড়া শ্যা ওড়া গাছের পলকা ডালে পেত্নী দোলে হাওয়ার তালে ছাতিম গাছের লম্বা চূড়ায় মামদো বসে মুন্ডু ঘুরায়

নিলয় নন্দীর গল্প

Image
যে   নেই   খে তে বসে বাবার বিষম লেগে যায়। মুখে ভাত নিয়ে কী যেন বলতে চাইছিলেন, হঠাৎ কথাটা না বলতে গিয়েই গেল গলায় ভাত ঠেকে। ‘আহা, কী যে কর না! একটু রয়েসয়ে খেলেই তো পারো। দোকান কি তোমার পালিয়ে যাচ্ছে নাকি?’ মা রান্নাঘর থেকে দৌড়ে বেরিয়ে এসে বাবার মাথায় চাপড় দেন,’একটু জল খাও। ঠিক হয়ে যাবে।’

সোনিয়া রহমানের কবিতা

Image
  SR  (Sukumar Roy)  এর “ আবোল-তাবোল ” থেকে SR  (Sonia Rahman)  এর “ যা-তা-বোল ”   ও শ্যামাদাস! শুনছো নাকি! কিম্ভূত এক খবর এ! রামগরুড়ের ছানা রা সব পড়তে যাবে ইশকুলে! করেছে জারি ‘ একুশে আইন ’ বোম্বাগড়ের রাজা - বিজ্ঞান শিক্ষা ঠিক না হলে একুশ রকম সাজা ।

নাফিসা নাহিয়ানের গল্প

Image
অপেক্ষা     যু গে যুগে জড়বস্তু নিয়ে কম গল্প লেখা হয়নি। আবার এমন অনেক গল্পও রয়েছে যেগুলোতে জড়বস্তুর মতো তুচ্ছ জিনিস দ্বিতীয়টি নেই। আমার এই গল্পটিতে জড়বস্তুর ভূমিকা আছে, আবার নেই। গল্পটি শুরু হবে একটা বাসস্ট্যান্ড থেকে, বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে বাসস্ট্যান্ডের বেঞ্চটা থেকে। সকাল ৮ঃ০০ টা বাজে, মজনু মিয়া বাসস্ট্যান্ডের বেঞ্চে শুয়ে ঘুমাচ্ছে। আশেপাশে ব্যস্ত মানুষের আনাগোনা তাকে বিন্দুমাত্র বিচলিত করছেনা। এতটুকু পড়েই অনেক পাঠক বুঝতে পারছেন মজনু মিয়া একজন গৃহহীন মানুষ। কিছুটা ঠিকই। তবে তার একটা ঘর আছে, একটা পরিবারও আছে। মূলত তাদের কারণেই বাড়িঘর ফেলে সে একটা ছাউনি দেয়া বাসস্ট্যান্ডে। পেশায় মজনু একজন রিকশাচালক। একটা জরাজীর্ণ, আধভাঙা রিকশার মালিক সে। তার শরীরের অবস্থাও তার রিক্সার মতো। নইলে এমন ব্যস্ত সময়ে যেখানে কোনো রিকশাওয়ালাকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা সেই সময় সে ঘুমাচ্ছে। মজনুর শরীরে অনেক রোগ বাসা বেঁধেছে ডাক্তার বলে দিয়েছে ভালো বিশ্রাম আর চিকিৎসা দরকার যাতে অনেক টাকার প্রয়োজন। প্রায় সবসময়ই সে দুর্বল থাকে। তাই ঠিকমত রিকশা চালাতে পারে না। প্রায় সারাদিনই দিনই তাকে বাসস্ট্যান্ডে পাওয়...

ইমতিয়ার শামীমের গল্প

Image
  বনের ধারে ছো ট্ট খরগোশছানা বসে ছিল বনের ধারে মহানিম গাছটার নিচে। মনের সুখে কামড়ে কামড়ে খাচ্ছিল একটা টকটকে লাল গাজর। বানরটা বসে ছিল সেই গাছটারই উঁচু এক ডালে। খরগোশছানাকে গাজর খেতে দেখে বাঁদরামি করার ইচ্ছে হলো তার। কোনো শব্দ না করে গাছের ডাল থেকে একেবারে নিচে নেমে এলো সে। চুপচাপ দাঁড়ালো খরগোশটার ঠিক পেছনে গিয়ে। তারপর কানের কাছে মুখটা নিয়ে হুঙ্কার দিয়ে উঠলো , ' খিয়াও ... মু হা হা হা ... মু হা হা হা ... '

মারজানা সাবিহা শুচির গল্প

Image
   মায়ের কাছে খা বার টেবিলের চারপাশে ঘুরে ঘুরে তিন চাকার সাইকেলটা চালাচ্ছে তিয়া। সামনের কাল্পনিক পথচারীদের হুশিয়ার করে চেঁচিয়ে উঠছে মাঝে মাঝে- “সরে যাও সরে যাও! আসছে আমার পাগলা ঘোড়া!” হঠাৎ বাইরে যাওয়ার দরজাটার গায়ে নখের আঁচড়ের শব্দ পেয়ে সাইকেল ফেলে ছুটে গেল সে হন্তদন্ত হয়ে।

ফাহ্‌রিয়াল রহমানের কলাম

Image
খালামণির নলেজ বক্স আ জ ভীষণ চনমন করছে মনটা। মনে হচ্ছে সবাইকে নিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গায় গিয়ে এক ঝাঁক রঙিন প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে, নেচে -গেয়ে একাকার হয়ে যাই। যেখানে সুরে-ছন্দে, কথায় - রসে, প্রাণে মিলবে প্রাণ।

অন্বয়ের রঙ পেন্সিল

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি ১.

মানহার আঁকাআঁকি

Image
 রঙতুলিতে ইচ্ছেমতো আঁকি ১. ২. ৩. ৪. ৫. [আঁকিয়ে : ওয়ারিশা মানহা, তৃতীয় শ্রেণী, সানিডেইল স্কুল]

সৌম্যর আঁকাআঁকি

Image
  ইচ্ছে রঙে আঁকি ১. ২. ৩. ৪. ৫. ৬. [আঁকিয়ে: সৌম্য দাশ, প্রথম শ্রেণী]

বর্ষপূর্তি ঘোষণা

Image
"আমরা হাসতে পারি, গাইতে পারি, লিখতে পারি, আঁকতে পারি। আমাদের আনন্দের নেই কোন সীমানা। আমরা সবাই শিশু আমাদের এই শিশুদের রাজত্বে।" প্রিয় শিশুরা, তোমরা কেমন আছো? আশা করি সবাই ভালো আছো। আমরাও খুব ভালো আছি। আজ আমাদের খুব খুশীর একটা দিন। কেন বলতো? আজকে তোমাদের প্রিয় শিশুকাগজ এক বছর পূর্ণ করেছে। এক বছর পর শিশুদের মুখে বোল ফোটে, তাই না? আধো আধো বোলে কথা বলে। অর্ধেক তার বুঝি, অর্ধেক তার বুঝি না। শিশুকাগজ কিন্তু জন্ম থেকেই কথা বলছে। গুণে,গুণে, পাকা, পাকা কথা বলছে পরিষ্কার কণ্ঠে। কীভাবে বলছে? বুঝে ফেলেছো, তাই না? হ্যাঁ তোমরাই শিশুকাগজের কণ্ঠস্বর। তোমাদের হাতের কলমে, পেন্সিলে, রঙতুলিতে শিশুকাগজ জন্ম থেকেই কল-কোলাহলে মুগ্ধ করে রেখেছে সবাইকে। আমরা বড্ড ভালোবাসি তোমাদের এই ঝলমলে আনন্দ, এই কোলাহল। গত এক বছর ধরে তোমরা যারা শিশুকাগজে নানা রঙের ছবি এঁকে, মজাদার গল্প-ছড়া লিখে মাতিয়ে রেখেছিলে, তাদের শিশুকাগজ পুরস্কৃত করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।প্রথম বর্ষে চারজনকে নির্বাচিত করা হয়েছে: অন্বয় আশিক হামিদী পৃথিকা ইসলাম বৈশালী ওয়ারিশা মানহা সোফি পারোভি রেইন নির্বাচিত চারজনকে একটি করে বই এবং সম্মাননা ...

মাইনুল এইচ সিরাজীর গল্প

Image
  সুতাকাটা পরি   নয়না ক্লাস সিক্সে পড়ে। বয়স এগারো। এই বয়সেও তাকে মুখে তুলে খাইয়ে দিতে হয় সেটা না হয় মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু প্রতিরাতে মশারি টাঙিয়ে দেওয়ার কাজটা সত্যিই বিরক্তিকর। নয়নাকে খাইয়ে দেন মা, মশারি টাঙিয়ে দেন বাবা। মা বিরক্ত হন না, বাবা বিরক্ত হন। বাবা বিরক্ত হওয়ার কারণ আছে। প্রতিবার মশারি টাঙাতে গেলে দেখা যায়, মশারির এক কোনার সুতা কাটা। বাবা মেজাজ খারাপ করে সুতা খুঁজে বেড়ান। প্রয়োজনের সময় ওইসব সুতাটুতা পাওয়া যায় না। সুতা পাওয়া গেলে কাঁচি পাওয়া যায় না। বাবা একদিন দাঁত দিয়ে সুতা কাটতে গিয়ে ঠোঁট কেটে ফেলেছেন। প্রতিদিন মশারি টাঙাতে গিয়ে বাবা নয়নাকে ধমক দিয়ে বলেন, ‘এই যে প্রতিদিন নতুন করে সুতা লাগিয়ে মশারি টাঙানো এটা কী রকম বিরক্তিকর, তুমি জানো?’ নয়না বলে, ‘জানি।’ ‘তাহলে এই সুতা কে কাটে, বলো?’ ‘পরিতে কাটে।’ ‘পরিতে কাটে?’ ‘না হলে কে কাটে? আমি তো কাটি না।’ বাবা সত্যিই চিন্তিত হলেন। এক দিন না, দুই দিন না, সাত দিন ধরে এই ঘটনা ঘটছে। বিষয়টা নিয়ে এবার ভাববার সময় এসেছে। মায়ের সঙ্গে বাবা পরামর্শসভায় বসলেন। নয়নাকেও সঙ্গে রাখলেন। মা বললেন, ‘নয়না কাটবে কেন? ও কাটলে তো বলেই দিত। ও তো কখ...

Atnin Bin Zahir's Article

Image
THE ASSAMESE LANGUAGE   Have you ever wondered, which language is the most closest language to standard Bengali aside from the Bengali dialects. Well there is one language that is very close to the Bengali language. The language is written using the Bengali-Assamese script and Bengali-Assamese Alphabet.

লুনা রাহনুমার কবিতা

Image
  জল   টলমল   মেঘ   বৃষ্টি     জল কলকল - বাবার কোলে চড়বে বলে না ঘুমিয়ে জাগছে খুকি বাবা কখন বাড়ি আসবে , বল ?

সুফি দানিয়ুবের ছড়া

Image
  এমন   মিষ্টি   ছেলে !   খো কা একটি ছেলে , চলে হেলে দুলে । কলকলিয়ে হাসে , সাঁতার কেটে ভাসে ।