Posts

Showing posts with the label ছড়া

মাহবুব আজাদের ছড়া

Image
হোঁদড় যাবে বিলেতে   র টলো খবর, নয় কেনিয়া, উগাণ্ডা বা চিলেতে শিখতে হাসি সোঁদরবনের হোঁদড় যাবে বিলেতে। বিমান-সরাই-প্রশিক্ষণের খরচ কোটির ওপরে লক্ষদশেক খসবে আরও খাবার-কাপড়চোপড়ে। খর্চা আরও বিলেতি রং-ঢঙ্গে তাকে সাজাবার... বনজনতার পকেট থেকেই পয়সা যাবে যা যাবার। পক্ষী-পশু বেজায় নাখোশ এ নিয়ে মাসখানেকই হাসতে শেখার জন্যে আবার বিলেত যাবার মানে কী? ট্রেনিং ছাড়াই সমস্ত দিন গা-জ্বালানো শব্দে সে চলছে হেসে, যেমন হাসে বনের হোঁদড় সব দেশে। বাঁদর যখন বক্তিমা দেয়, ঠুমরি সাধে মহিষে শিক্ষাবিনাই তখন হাসে হিহিহোহোহোহি সে। ফেসবুকেও ভারিক্কি সব প্রবন্ধ আর থিসিসে যায় দাগিয়ে একটা করে 'হাহা' দিবানিশি সে। আর তাছাড়া উচ্চশিক্ষা হয় নিতে তো এ নিয়া শিখতে যাবি তানজ়ানিয়া, উগাণ্ডা, বা কেনিয়া। আফ্রিকাতে খান্দানি সব হোঁদড় হাসে দল বেঁধে হাসির ওপর শিক্ষা তারা দেবার যা তা অল্পে দেয়।    বল-খেলাটা শিখতে গেলে কেউ কি যাবে হাভানা? কম খরচে শেখায় যদি ব্রাজ়িল-কোপাকাবানা? পাহাড়চড়া শিখতে কি কেউ বিলেত যাবে এ কালে? শিক্ষা যখন সস্তা মেলে হাতের কাছে নেপালে? "কোটির ওপর খর্চা করে বিলেত যাবি ক্যানো রে?" পক্ষীপশু ব্যস্ত থাকে এসব...

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
  য়্যারোপ্লেনে লেখা ছড়া বাঁশ ঝাড়ে কী থাকে রে?-- বাঁশ বাঁশ বাঁশ! ঝিঁঝিঁ ডাক শুনতে কি-- পাস পাস পাস? পুকুরে সাঁতার কাটে-- হাঁস হাঁস হাঁস! ডাবের ভেতরে মজা--শাস শাস শাস! কাশবনে শাদা শাদা-- কাশ কাশ কাশ! বৎসরে থাকে বারো-- মাস মাস মাস! ভুল পথে কেনো তুই-- যাস যাস যাস! ইশকুলে কানমলা-- খাস খাস খাস! কাতুকুতু লাগে বুঝি?-- হাস হাস হাস! সেল, মানে মূল্যটা-- হ্রাস হ্রাস হ্রাস! ভেবে দ্যাখ করতে কি-- চাস চাস চাস? বড় হয়ে কাটবি কি-- ঘাস ঘাস ঘাস? একশোতে তেত্রিশ?-- পাশ পাশ পাশ! তুই ফেল? চড় খাবি-- ঠাস ঠাস ঠাস! ০৮ জুন ২০২২ আকাশ পথ, হিউস্টন টু টরন্টো এলটিচ্যুড ৩১,৫০০ফিট লোকাল টাইম সকাল ০৯টা ১০মিনিট

শারমিন শারফুদ্দিনের ছড়া

Image
কিন্তু মা, আর একটা কথা "কিন্তু মা, আর একটা কথা!", এই না বলে খুকী বালিশখানার ওপার থেকে আবার দিল উঁকি। মা বললেন, "ঢের বকেছিস, এইবারে তুই থাম তো! সারাদিন তোর সঙ্গে ছুটে মামণি খুব ক্লান্ত৷" "কিন্তু মা, ব্যস এটাই বলো, সূর্য কেমন করে আকাশ থেকে ঝুলে থাকে? কে রেখেছে ধরে?" "ছোট আপুর দাঁত পড়েছে, দাঁত পড়েছে নানারও - ঘুমিয়ে পড়ার আগেই বলো, ওদের মধ্যে কে বড়?" "আর এই যে বলি, 'ঘুমিয়ে পড়া', পড়ছি আবার কোথাতে?" মা ঝাড়ি দেন, "কাঁচা ঘুমটা ভাঙিয়ে দিলি কথাতে!" "কিন্তু মা, আর একটা কথা! এই যে বললে কাঁচা ঘুম, ওখান থেকেও ডিমের মত ভাঙলে কি বের হয় কুসুম?" "কথার তোড়েই রাত কেটে যায়!" আবারও মা গজগজায় "কিন্তু মা, রাত পেঁয়াজ নাকি? কাটলে পরে ঝাঁঝ বেরোয়?" "কিন্তু মা, আর একটা কথা!" চলছে কথার রেলগাড়ি, হঠাৎ খুকী শুনলো মায়ের নাক ডাকুনি ঘড়ঘড়ি। "এবার মায়ের ঘুম পেকেছে," তাইতে খুকী করলো চুপ। মায়ের বুকে মুখটি গুঁজে খুকীও দেয় স্বপ্নে ডুব।

ফয়েজ শারফুদ্দিন আহমেদের ছড়া: সমস্যায় অহনা

Image
  সমস্যায় অহনা কে মেরেছে, কে ধরেছে,কে দিয়েছে গাল, তাই অহনা রাগ করেছে ভাত খায়নি কাল। রাগের চোটে অহনাসোনা অনলাইনে গিয়ে,  ঢাউস একটা পিজ্জা আনার অর্ডার দিলো দিয়ে।  সেই সাথেতে আরো আনায় চিপস ও চিকেন ফ্রাই এসব কিছু গিলতে গিয়ে হয় যে গলা ড্রাই। গলা থেকে নামাতে সেসব খেলো কয়েক ঢোঁক, ফালুদা আর লাচ্ছি সাথে আধা বোতল কোক।।    কেনো মারোনি, কেন ধরোনি, গাল দাওনি আজ? সেই কারণে অহনামণির মাথায় রাগের ঝাঁঝ। এমন হলে কেমন করে অজুহাত সে পাবে, ক্যামনেইবা অহনাসোনা অনলাইনে যাবে?? !!

গৌতম বিশ্বাসের ছড়া: পরান মাঝি

Image
  পরান মাঝি  এই তো সেদিন পরান মাঝি একলা গভীর রাতে, চুপটি করে শুয়েই ছিল ঘাটবাঁধা নৌকাতে। রাতটা ছিল বেজায় কালো আঁধার দিয়ে ঢাকা, জন মনিষ কেউ ছিল না ঘাটটা পুরোই ফাঁকা। সেদিন ছিল ভূতের বিয়ে শ্যাওড়া গাছের ডালে, পরান মাঝি ফেললো দেখে সেইদিনই ফাঁকতালে। তারপরে যা হওয়ার হল বাঁধলো মাথায় গোল, কেমন যেন হয়েই গেল ভুললো মুখের বোল। এখন কেবল চুলকে মাথা এদিক ওদিক চায়, মানুষটা যে পরান মাঝি সেটাই চেনা দায়।।

সুফি দানিয়ুবের ছড়া: রাতের ছন্দ-ছবি

Image
  রাতের ছন্দ-ছবি এই তো এলো রাত আকাশ-ঘরের ছাদ যায় না দেখা কিছু ভয় নিয়েছে পিছু কিন্তু আমি আছি বাবার কাছাকাছি বাবা বলল, ‘দেখো, আকাশটাকে আঁকো।’ তারাগুলো ভালো চাঁদের আছে আলো আঁকতে বসি ছবি ভর করল কবি বসে বসে ভাবি খাচ্ছি শুধুই খাবি হঠাৎ মনে আসে তারার পাশে পাশে ছন্দ ভেসে যায় রঙের পাখনায় !       

মাহবুব আজাদের ছড়া

Image
  জলহস্তী ডোবার জলে নাক ভাসিয়ে বেজার জলহস্তী ভাবছে যত বাড়ছে তত বিপুল অস্বস্তি "হাতির সাথে কতই বা মোর চেহারা-সাদৃশ্য? 'জলের হাতি' ডাকে তবু বাংলাভাষী বিশ্ব। নাহয় একটু পেটমোটা মুই, নাহয় ওজন বাড়তি মিষ্টি একটা ছোট্ট নামে ডাকতে তোরা পারতি। নেইকো আমার নাকের নামে শুঁড়খানা ঝুলন্ত কুলোর মতো দুইখানা কান, মুলোর মতো দন্ত। তবুও ক্যান রাখলি এমন টিটকিরিয়াল নাম রে? শোন বাঙালি, নাগাল পেলে হাড় গুঁড়াবো কামড়ে।"

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
সুকুমার ও আমি যে পেয়েছে শৈশবে সুকুমার রায়কে তার মজা আজীবন, তাকে আর পায় কে! লাল মলাটের বই মাঝে অই ম্যাঁও-টা বেড়ালটা কতো প্রিয়! আমি তার ন্যাওটা! শৈশবে কৈশোরে ফ্যান্টাসী বেশুমার শৈশব রাঙালেন জাদুকর সুকুমার। পায়ে পায়ে ছায়া হয়ে পিছু নেয় ফূর্তি গড়েছেন অপরূপ অদ্ভুত মূর্তি! ঘাটে ঘাটে ঘটে কতো কাণ্ড ও কীর্তি সুকুমার ছাড়া কেউ শৈশবে ফিরতি?

অমিত মজুমদারের ছড়া

Image
মান ও কচু আস্ত একটা দিনের শেষে রোদ ফুরালো বলে একটু ঘুরেই ফেরার নামে আকাশ গেলো চলে। ভাবতে পারো দিচ্ছে ওরা কোন মুলুকে পারি ? মান যেখানে একটা প্রতীক সমস্যা হয় তারই। মানের লড়াই ঘুড়ির লেজেও বাঁধছে সামিয়ানা উড়েই আকাশ পারলে ছুঁতে আসল যাবে জানা। আকাশ আমার দস্যি বালক দু’পাশ থেকে শুরু এই দেখি রোদ এই তো মেঘে ডাকছে গুরুগুরু। বৃষ্টি নামলে উঠোন জুড়ে জল জমে যায় প্রচুর বিপদ ভীষণ বাড়তে থাকে মানের সঙ্গে কচুর কচুর মানেই লুকিয়ে থাকছে শিকড় সংস্কৃতির কে দেখেছে তাদের নজির ভীষণই সম্প্রীতির ? বলতে পারো জলের ওপর নৌকো যখন ভাসে ঠিক তখনই নদীর ঘাটে জোয়ার কেনো আসে ? মান চেয়েছো পাবেই সাথে কচুও পাবে ফ্রিতে মান ও কচু মানিকজোড়ে চাইছো একটা নিতে ? তুমি এবং তোমার ছায়া পৃথক করতে পারো ? সূর্য এলেই মাথার ওপর কাছে আসবে আরও। সবই মান ও কচুর খেলা মানতে চাওনা মোটে কপাল মন্দ থাকলে দেখবে কচুপোড়াই জোটে।

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
  ইঞ্জেকশন ইঁদুর ছানার জ্বর থার্মোমিটার মুখের ভেতর জোরসে ঠেঁসে ধর। সাঁই সাঁই সাঁই থার্মোমিটার জ্বর মেপে দেয় শিঘ্রি-- একশো সাতাশ ডিগ্রি! ইঁদুর আপুর ছুটোছুটি কই পাবে ডাক্তার? টেম্পারেচার বেড়েই চলে ইঁদুর ছানাটার! জ্বরের ভীষণ তেজ ঘুড়ির মতো কাঁপতে থাকে ইঁদুর ছানার লেজ! বাবা ইঁদুর মোবাইল ফোনে ডাকলো এম্বুলেন্স পুত্রস্নেহে মা ইঁদুরটা হারিয়ে ফেলে সেন্স! বুক কাঁপানো ভয় ধরানো বাজিয়ে সাইরেন-- দ্রুত গতির এম্বুলেন্সটা চলে এসেছেন! হাসপাতালের ইমার্জেন্সি। ভীষণ রকম ভিড় ইঁদুর-বেড়াল-কুকুর পেসেন্ট। সকলে অস্থির! ডাক্তার দেয় ইঞ্জেকশন মস্ত বড় সুঁই! ইঁদুর কাঁদে উঁই উঁই উঁই উঁই... [অটোয়া ০৯ অক্টোবর ২০২১]  

আদনান সৈয়দের ছড়া

Image
মেছো ভূত আর গেছো ভূতের ছড়া (ছবি: চারুলতা সৈয়দ। বয়স ৭ বছর) বাড়িটা কি ভূতের বাড়ি লাগছে মনে ধন্ধ! ভেতরটা যে আবছা মতন বাইরে থেকে বন্ধ!! অমাবস্যা চাঁদনি রাতে ছায়াগুলো সব আসে ফিসির-ফাসির শব্দ করে নাকি গলায় কাশে!!

মাহবুব আজাদের ছড়া

Image
  অনেক আগে, নারিন্দায় বর্ষা-দুপুর। বানের জলে ছিপ টাঙিয়ে বারিন্দায়, ভোঁদড় বাজায় আপনমনে রাগ-রাগিণী সারিন্দায়। সে সুর শুনে দোয়েল-শ্যামা চ্যাঁচায়, "ভোঁদড়, দাও গো খ্যামা!" বেসুরো ব্যাঙ উৎসাহ দেয় তালটি ঠুকে তারিন্দায়।

কীর্তিনাশা নজরুলের ছড়া

Image
ভূতুড়ে ছড়া শ্যা ওড়া গাছের পলকা ডালে পেত্নী দোলে হাওয়ার তালে ছাতিম গাছের লম্বা চূড়ায় মামদো বসে মুন্ডু ঘুরায়

সুফি দানিয়ুবের ছড়া

Image
  এমন   মিষ্টি   ছেলে !   খো কা একটি ছেলে , চলে হেলে দুলে । কলকলিয়ে হাসে , সাঁতার কেটে ভাসে ।

কীর্তিনাশা নজরুলের ছড়া

Image
  পেঁচার কান্না           বিষুদবারে নিশুত রাতে বসে ছিলাম ছাদে হঠাৎ শুনি শিরিষ গাছে একটা পেঁচা কাঁদে কি হয়েছে? কাঁদিস কেন? বলছি যখন ডেকে কাঁদলো আরো ফ্যাঁচ-ফেঁচিয়ে চোখের পানি মেখে অনেক করে কেঁদে-কেটে বলল - মামা জানো? বেড়াল আমায় ঠকিয়েছে, ভীষণ ঠকানো!

মারজানা সাবিহা শুচির ছড়া

Image
অভিধানের কথা ছোটো ছোটো বন্ধুরা শোনো মন দিয়ে - কিছু কথা বলি আজ অভিধান নিয়ে । অভিধান যেন এক শব্দের বাড়ি , সাজানো গোছানো সব আছে সারি সারি । কোনো কথা শুনে যদি না বোঝো মানে - খুঁজে দেখো অভিধানে আছে কোন্ ‌ খানে । পাতা খুলে দেখে নাও যেটা দরকার , অর্থ , বানান আর শব্দের ব্যবহার । মজা পাবে রোজ যদি পাতা ওল্টাও নতুন শব্দ কিছু রোজ শিখে নাও । অনেক নিয়ম আছে বাংলা বানানে , বুঝে যাবে রাখো যদি চোখ অভিধানে । যদি তুমি হতে চাও বড়ো লিখিয়ে , হেলাফেলা কোরো নাকো বানান নিয়ে । ভাষারও সম্মান আছে মনে রাখা চাই , ভুলভাল বানানে লেখা মানা তাই । কাজেই জরুরি শেখা - শুদ্ধ বানান , পড়ার টেবিলে তাই চাই অভিধান ।    

এস এম তিতুমীরের ছড়া

Image
হার - জিত নিশানাটা ভুলচুক না জড়ালে জালে আফসোস রেখা টানে ভক্তের গালে সাধ্যের সবটুকু ঢেলে দিয়ে দুই দল জয় ঘরে তুলতে থাকে তারা অবিচল মেসি নাকি মারিও তর্কটা চলে আজ নেইমার দিয়াগো মাঠে তারা করে রাজ মুখোমুখি দুই দল আকাশী আর হলুদে ফুটবলে গোল তাই বলে তোরা উলু দে চোখ বেয়ে ভিজে গেল জারসির সবকোণ ঝুঁকে গেল গোল ভারে হলুদের ব্যাকবোন গোল নিয়ে গড়া এই জীবনের জাত ভিত তোকমাটা ঠিকই থাকে নাম তার হার-জিত

ফাহ্‌রিয়াল রহমানের ছড়া

Image
ঘরবন্দী আর কিছুতেই মন বসে না ঘরে বসে খেলতে মায়ের সাথে কেক বানানো কিংবা রুটি বেলতে। পাহাড় -সাগর -সবুজ ভ্রমণ মায়ের ভালোবাসা মায়ের সাথে লেপ্টে থেকে আমার কাটতো খাসা। নতুন জায়গা নতুন সবই জানাও ছিল অল্প বাবা তখন বলতো আমায় কতশত গল্প। এখনতো ভাই অতীত সে-সব করোনায় ঘরবন্দী স্কুল অফ সবকিছু অফ আটকে রাখার ফন্দি।

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
ভূতের রাজার কাছে দরখাস্ত  ভূৎফর রহমান রিটন টক ঝাল না মিষ্টি প্রিয়? কী খেতে চায় ভূতরা? ভূতের প্রিয় ধুতুরা ফুল অর্থাৎ কী না ধুত্‌রা। ভূত খেতে চায় ঝাল-টকটক চটপটি আর ফুচকা? জবাব পেতে বইয়ের পাতায় দু'চোখ-ভুরু কুঁচকা। ভূত কখনো আইসক্রিম খায়? ঝালমুড়ি খায়? মিষ্টি? কোন মিষ্টি পছন্দ তার? অনেক বড় লিস্টি? সেই তালিকায় সন্দেশ নেই? বুন্দিয়া নেই? নিমকি? ভূত ছানাদের প্রিয় ছড়া হাট্টিমা টিম টিম কি? ভূতের প্রিয় লাল করলার কঠিন তেতো ভর্তা লাল করলার জ্যাম-জেলি খায় ভূতের বড় কর্তা।

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
একটি 'শাদা-কালো' ছড়া সাবরিনাদের দুইটা বেড়াল একটা কালো একটা শাদা, নরম নরম সিল্কি পশম একটা দিদি একটা দাদা। সারাক্ষণই মিয়াও মিয়াও সাবরিনাদের কোলটি ঘেঁষে, সাবরিনারাও করতে থাকে কচলা কচলি, ভালোবেসে। দুইটা বেড়াল খুব আদুরে খুব পছন্দ খাদ্যি-খাবার, যেটাই পাবে লাফিয়ে খাবে চাকুম চুকুম করবে সাবাড়।