হারানো ঘড়ি রহ্স্য-৩ তারপরের দিন সকাল। সজল সেখানেই আছে। বড়রা এখন সবাই একসাথে থানায় যাচ্ছে। রাতের বেলা তার মা সজল আর রতনকে বলে দিয়েছিল যে তামিমকে কিডন্যাপ করা হয়েছে। ওর মা জানে না যে সজল আর রতন এটা জানতো । সজল ও সেটা বলেনি । ছোটরা ছাড়া সবাই থানায় গেল। যারা গেল না তাদের মধ্যে কেউ বড় নয়। তারা হল সজল, রতন আর অরিক। ওরা একসাথে বসলো। সজল বলল, “ ওদের ঠিকানা যেহেতু জেনে গেলাম তাহলে ওই জায়গাটার সামনে দিয়ে ঘুরে আসলে ভালো হয়। তাই না? ” রতন আমতা আমতা করে বলল, “ যেতেই হবে? না গেলে হয় না? ” সজল বলল, “ ভয় পেয়েছো নাকি? ভয় পেলে তোমার যেতে হবে না। ” কথাটি শুনে রতনের একটু আপমান লাগলো। তাই সে বলল, “ আমি ভয় পেয়েছি এটা তোমাকে কে বলল? ” “ তোমার কথা শুনে বোঝা যাচ্ছে। ” সজল এবার অরিকের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “ কারা কারা যেতে চাও? ”