Posts

Showing posts with the label জুন ২০২২

মানহার আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি ১. ২. ৩.  

ফাহ্‌রিয়াল রহমানের কলাম

Image
  খালামণির নলেজ বক্স  আজকে তোমাদের সঙ্গে একটু অন্যরকম আড্ডা দেব ভাবছি। ইনাইনা আর আইনানের গেমস প্রীতির ব্যাপারটা বেশ ভাবনায় ফেলেছে আমাকে। ইনাইনার মতো তুখোড়, নিয়মনিষ্ঠ, ভালো ছাত্রী যখন মোবাইল বা ল্যাপটপে একটু বেশি সময় ব্যয় করে ভিডিও গেমসের পেছনে তখন বিষয়টি একটু চিন্তার বটে। একটু আধটু খেলা যেতেই পারে তাতে সমস্যা নেই। কিন্তু যখন সময়ের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার এবং শুধুমাত্র যুদ্ধ -হানাহানির বিশেষ গেমগুলো বাচ্চাদের প্রিয় হয়ে ওঠে তখন বেশ ভাবনার বিষয়। জানি অনেকেই হয়তো ভিডিও গেমস পছন্দ করো ঘরে বসে এ খেলাতেই বেশি অভস্ত্য। আর তোমাদের এই অভস্ত্যতা বাড়ার পেছনে আছে নানান কারণ যেমন, খেলার মাঠ নেই, ঘরবন্দী জীবন, খেলার সাথী নেই, চমকপ্রদ সব গেমস প্রলুব্ধ করছে তোমাকে সাথে বন্ধুরা আরো। অনেক কারণে দিন দিন ভিডিও গেমস আসক্তি বাড়ছে। সবচেয়ে বেশি যেটার অভাব তাহলো সুস্থ সংস্কৃতি চর্চা। এখন কথা হলো ইনাইনা বা আইনান বাসায় চমৎকার পরিবেশে বড় হচ্ছে সুস্থ সংস্কৃতি চর্চাও চলছে তাহলে ওরা কেন ভিডিও গেমসে ঝুকে পড়লো কেনইবা ওয়ার গেমস বেশি পছন্দ করছে? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছি ওদের মা-বাবার সাহায্য নিয়...

অনিন্দিতা গোস্বামীর ধারাবাহিক উপন্যাস : অবাক পৃথিবী

Image
অবাক পৃথিবী পর্ব - ছয়: বেশ একটা বোঁটকা গন্ধ চারিদিকে। ঘরের কোণে মশালের মত ছোট্ট একটা আলো। জ্যাকলিনের মনে পড়লো সে বইয়ে পড়েছিল এটা সীল মাছের চর্বি। মস্ত বড় একটা হ্যান্ডকি নাকের ওপর চেপে ধরে বসে আছে তার মা। জ্যাকলিন দেখল ঘরের আর এক কোণে বাচ্চাদুটো বসে বসে কী যেন চিবিয়ে চলেছে, প্রেসিডেন্ট বললেন, ঐ দেখো ওরা চামড়া চিবিয়ে ট্যান করছে।  জ্যাকলিন জেরীকে বলল, চলো জেরী ওদের সঙ্গে ভাব করি। জুলিয়া নাক থেকে রুমাল সরিয়ে ধমকে উঠল জ্যাকলিনকে, নো, ভীষণ নোংরা ওদের গায়ে। প্রেসিডেন্ট বললেন, আহা যাক না এখন তো ওদের সঙ্গেই থাকতে হবে আমাদেরকে। এবার জুলিয়া তার সমস্ত আভিজাত্য ভেঙে চেঁচিয়ে উঠল একেবারে, হাউ লং? কতদিন? এভাবে বাঁচার কি আমাদের খুবই দরকার ছিল? প্রেসিডেন্ট বললেন, এভাবে বলছ কেন জুলিয়া ,পৃথিবীতে এই জায়গাটাই এখন একমাত্র নিরাপদ। মেরু অঞ্চলের এই জায়গাটাই এখন সবচেয়ে ধীর গতিতে সরছে। তাছাড়া এখানে এত পুরু বরফের স্তর যে কোথাও ধাক্কা লাগলে তা ঢালের মতো করে রক্ষা করবে দেশটাকে। জুলিয়া বললো, তোমাকে না দেশের লোক প্রেসিডেন্ট বানিয়েছে! কত আশা ভরসা নিয়ে সর্বোচ্চ আসনে বসিয়েছে তাদের রক্ষা করার জন্য! আর ...

আতিফা নাহার পায়রার গল্প : প্রকৃতির প্রতিশোধ

Image
  প্রকৃতির প্রতিশোধ   -হ্যালো মা! -বলো মামণি -কখন বাসায় আসবে? -এই তো, দশটার মধ্যেই ফিরব মা। -তাড়াতাড়ি আসো মা। -ওকে, চেষ্টা করব। জরুরি একটা কাজ থাকাতে একটু দেরি হবে। ফ্রিজে নুডলস করা আছে গরম করে সন্ধ্যায় খেয়ে নিয়ো।  -আচ্ছা মা। আল্লাহ হাফেজ। আমি দুটোয় বাসায় এসেছি। এসেই মাকে ফোন দিয়েছি। এটাই আমাদের নিয়ম। স্কুল থেকে ফিরেই মাকে জানাতে হয়, তাতে মায়েরও ভালো লাগে। শত ব্যস্ততার মাঝেও আমার ফোন পেলে মা খুশি হয়। বাবা চলে যাওয়ার এক বছর হয়ে গেল। বাবা চলে যাওয়ার ব্যাপারটা খুব কষ্টের। বাবা আমাদের সামনেই চলে গেছে। তাকে খুন করা হয়েছে। আমাদের বিল্ডিংয়ে একজন প্রচন্ড ক্ষমতাবান লোক ভাড়া থাকতেন। তার বাসায় প্রায় সময় অনেক মানুষের আসা যাওয়া ছিল। আমার ওই লোকগুলোকে দেখলে ভীষণ ভয় করত। তিনি চাইতেন আমাদের তিনতলা বাড়িটা ভেঙে দশ/বিশ তলা বিল্ডিং করতে। কিন্তু বাবা কিছুতেই রাজি হতেন না। বাবা রাজি হতেন না আমার কথা ভেবে কারণ আমার স্কুলটা বাড়ির কাছেই আর বাবাও বাড়িটাকে খুব ভালোবাসতেন। এই বাড়ি আমার দাদাজান তৈরি করেছিলেন। আমরা এই এলাকার পুরনো বাসিন্দা। ক্ষমতাবান লোকটি যে কোনো উপায়ে আমাদের বাড়িটি দখল করার চেষ্টা...

নাহার তৃণার গল্প : তিব্বতের স্বর্পরানী

Image
তিব্বতের সর্পরাণী এই গল্প অনেক অনেক বছর আগের। গল্পের জন্ম তিব্বত নামের ছোট্ট এক দেশে। ইতিহাস বই পড়ে তোমরা অনেকেই নিশ্চয়ই জেনেছো, তিব্বত দেশটা কোথায়? অতি পুরনো সভ্যতার ধারক ভারত আর চীন, এই দুটি দেশের মধ্যবর্তী স্হানে তিব্বত নামের দেশ বা তিব্বতি সভ্যতার বিকাশ ঘটে। তিব্বতের পূর্বদিকের পাহাড়গুলো তিব্বত আর চীনের মধ্যে সীমান্ত হিসেবে অবস্হিত। অন্যদিকে পৃথিবী বিখ্যাত উঁচু পাহাড় হিমালয় ভারত ও নেপালের রাজ্যগুলো থেকে তিব্বতকে আলাদা করে রেখেছে। পাহাড় ঘেরা দুর্গম তিব্বত এলাকায় চাইলেই হুটহাট কারো পক্ষে ঢুকে পড়া সম্ভব ছিল না। প্রাকৃতিক আর রাজনৈতিক নানা বাধা নিধেষ ছিল। আর কে না জানে যত বেশি বাধা, তত বেশি তাকে ডিঙানোর নেশায় মানুষ মরিয়া হয়। বৌদ্ধধর্মের যাবতীয় জ্ঞান সঞ্চয়ের আশায় অনেক বৌদ্ধপণ্ডিত দুর্গম পথের যন্ত্রণা সহ্য করে তিব্বতে গিয়েছিলেন। গোটা ভারত জুড়ে যখন বৃটিশদের রাজত্ব চলেছে তখন বৃটিশরাও গোপনে অনেককেই তিব্বতে পাঠায় সেই রাজ্যের সভ্যতা, বৌদ্ধধর্ম, ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য। আমাদের এই গল্প, তারও অনেক আগের। যে সময়কার গল্প, সে সময় তিব্বতের এক দুর্গম এলাকায় মিষ্টি পানির এক ঝরনা ছিল। ভাবছো,...

রিটন খানের বইয়ের জগত

Image
  বই নামের ওয়ান্ডারল্যান্ড তোমরা অনেকেই নিশ্চয়ই বই পড়তে খুব ভালোবাসো। আমি যখন তোমাদের বয়সি ছিলাম তখন থেকেই বই পড়তে খুব পছন্দ করতাম। ক্লাসের পড়ার ফাঁকে ফাঁকে নানা ধরনের বই পড়ার ঝোঁক ছিল। কারো বই পড়ার দারুণ অভিজ্ঞতার গল্প শুনতেও নিশ্চয় তোমাদের খারাপ লাগে না?  আমি আমার পড়বার গল্পটা তোমাদের শোনাতে চাই। আশা করি তোমাদের ভালো লাগবে। কে জানে হয়ত আমার গল্পের সাথে তোমরা তোমাদের মা-বাবা কিংবা পরিবারের বড় কারো কাছ থেকে শোনা গল্পের মিলও পেয়ে যেতে পারো। কিংবা তোমাদের কারো কারো মধ্যে বই পড়বার আগ্রহ জেঁকে বসতে পারে। ভালো কিছু থেকেই তো আমরা শেখার চেষ্টা করি। আর আমরা সবাই জানি বই পড়ার মতো ভালো অভ্যাস আর হতেই পারে না!   আমি যে সময়কার গল্প বলছি তখন কিন্তু এখনকার মতো শত শত চ্যানেলের টেলিভিশন বা ইন্টারনেট কিছুই ছিল না। তোমরা এখন কেমন দিব্যি নানা ধরনের গেজেট নিয়ে খেলাধুলা করো। যে কোনো অজানা বিষয় জানার জন্য ডিজিট্যাল বই বা ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে পারো। আমাদের সময়ে সেরকম কোনো কিছুর বালাই ছিল না। জানাশোনার জন্য লিখিত বই-পুস্তকই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা।   শুনলে হয়ত অবাকই হবে, এ জীবনে যত বই আ...

ইরাম নায়লার গল্প : রিতার ভালো কাজ

Image
রিতার ভালো কাজ রিতা এবার তৃতীয় শ্রেণিতে উঠবে। কিছু দিন আগেই বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে তার। সকাল ৮ টার দিকে ঘুম ভেঙ্গে গেল রিতার। গতরাতে মিনা কার্টুন দেখতে দেখতে কখন ঘুমিয়ে গেছিল তার মনেই পড়ছে না। ঘুমের মধ্যে সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখেছে সে। স্বপ্নে সে দেখেছে মিনার মত বাসার সবাইকে সহযোগিতা করছে। তাই মনটা ভীষণ ভালো তার। রিতা ঠিক করল সে আজ একটা ভালো কাজ করবে, যা দেখে তার মা-বাবা খুশি হয়ে উঠবে।  সে অনেক চিন্তা করে বের করল, সে কী কাজ করবে? রিতা ঠিক করল তার মা-বাবা অফিসে যাবার পর সে তার ছোট ভাইকে নিয়ে মা-বাবার ঘরটা সুন্দর করে গুছাবে। রিতার ছোট ভাইয়ের নাম আইরান, তবে রিতা তাকে আদর করে আইরা বলে ডাকে। আইরানকে ডাক দিয়ে সব বুঝিয়ে বলল রিতা। ভাই-বোনে অপেক্ষা করতে থাকে মা-বাবার অফিসে যাবার। কিছুতেই তাদের সময় কাটে না আর। একটু পর পরই শুধু ঘড়ি দেখছে আর ভাবছে মা-বাবা বের হচ্ছে না কেন! বাবা-মা বের হতেই দড়াম করে দরজা লাগিয়ে দিল রিতা। রিতা বলল চল আইরা আমরা এখন কাজ শুরু করি। হ্যাঁ আপু চলো, সায় দিল আইরান। দুই জনে ঘরের মাকড়শার জাল পরিষ্কার করে সবগুলো ফার্নিচার, জানালা, দেওয়াল ঘড়ি, ওয়ালম্যাট ইত্যাদি ঝাড়া-...

ময়ূরী মিত্রের গল্প : টিয়া ক কথা

Image
টিয়া ক কথা বছর দুই আগে ৷ বাসে করে স্কুল যাচ্ছিলাম ৷ মর্নিং স্কুল শেষ হচ্ছে তখন ৷ফলে বাসে স্কুলফেরত কিছু খুকির ভিড় জমল। একটা স্টপেজ থেকে পরপর সব উঠল ৷ একদম চুনো সাইজ আর জানেমন মিষ্টি মুখ ৷ স্কুল ছুটি হয়ে গেছে - এটুকু ভেবেই ক্ষণে ক্ষণে উল্লাস করছে তারা ৷ মুখ দিয়ে নানারকম হর্ষধ্বনি বার করছে ৷ মায়েরা ধমকাচ্ছেন -'বোকার মত হাসিস না' ৷ মুখ ফসকে বেরিয়ে যাচ্ছিল ... এদের মানেহীন হাসিতেই রয়েছে প্রাণ ৷ মানুষের মান ৷ জ্ঞান জ্ঞান শোনাবে বলে কিছু আর বললাম না ৷ একটি এসে বসল আমার ঠিক পাশে ৷ হাসছে ৷ ঝুঁটি নাড়াচ্ছে ৷ বাইরে মুখ বাড়িয়ে দেখতে চাইছে সব ৷ একসাথে কত কীই যে করে চলেছে মেয়েটা ৷ কানের কাছে মুখ নিয়ে বললাম --তুই এক্কেবারে একটা পাখি ৷ আমার কোলের পাখি ৷ ওমা ! শোনা মাত্তর আমার কোল ঘেঁষে বসল ৷ তার ঠাণ্ডা ঘাম আমার চামড়া ছুঁল ৷ হঠাৎ দেখি, সে তার ঠিক সামনের সিটের পিছনের টিনের পাতকে কখন যেন আয়না বানিয়ে নিয়েছে ৷ আর সেই আয়নায় নিজের মুখটাকে নিয়ে নানা পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে ৷ বাঁকিয়ে ভেঙ্গিয়ে ৷ কখনো বা সাপের মতো জিভ লকলক করে ৷ নিজেই নিজের সুন্দর হবার পরীক্ষা নিচ্ছে ৷ তার চেয়েও আমার কাছে যেটি বড় কথা বল...

আরহাম গল্পের আঁকাআঁকি

Image
 ইচ্ছে রঙে আঁকি ছবি-১ ছবি-২ ছবি-৩       [আরহাম গল্প, বয়স-৮, শ্রেণি-দ্বিতীয়]

তাহান খানের আঁকাআঁকি

Image
 ইচ্ছে রঙে আঁকি   [Tahan Khan, age-9, 3rd-grade, School: Northwood Elementary Roswell- Georgia]

অহনার আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি অহনা সরকার , পঞ্চম শ্রেণি , সরকারি প্রমথনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় , রাজশাহী  

আরিশার আঁকাআঁকি

Image
  ইচ্ছে রঙে আঁকি [আরিশা মাহ্ ‌ জাবীন , চতুর্থ শ্রেণি , দিনাজপুর কালেক্টরেট স্কুল এ্যন্ড কলেজ , দিনাজপুর]

ইমাদ আল দ্বীনের আঁকাআঁকি

Image
 ইচ্ছে রঙে আঁকি [ ইমাদ আল - দ্বীন,  চতুর্থ শ্রেণি ,  অগ্রণী বিদ্যালয় এবং মহাবিদ্যালয় , রাজশাহী]

মিদোরীর আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি   মাশিহা কায়িনাথ মিদোরী , নবম শ্রেণি , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল , রাজশাহী

প্রিয়ন্তীর আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি   [প্রিয়ন্তী বসু,  দ্বিতীয় শ্রেণি , মাদার তেরেজা কাথলিক স্কুল,  মিরপুর ।]

প্রভার আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি   [ইরিনা ফাতিমা বিশ্বাস প্রভা , পঞ্চম গ্রেড , শেরউড মিডল স্কুল , ম্যাসাচুসেট্‌স , ইউনাইটেড স্টেট অব আমেরিকা]

ঋদ্ধের আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি   নীলাদ্রি শেখর সমদ্দার ঋদ্ধ ,  কেজি টু , বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল   টিউটোরিয়াল , ঢাকা  

ফিওনার আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি   [নাফ্রিনী নাহার শাহ ফিওনা , প্রথম শ্রেণি , রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এ্যন্ড কলেজ , রাজশাহী]

জারীফার আঁকাআঁকি

Image
 ইচ্ছে রঙে আঁকি [জারীফা তাসনিয়া , পঞ্চম শ্রেণি , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল , রাজশাহী]

ওয়াসির কবিতা

Image
  স্মার্টফোন   স্মার্টফোন বাচ্চাদের করছে ভার্চুয়াল ভাইরাসে আক্রান্ত , মোবাইলের জন্য বাবা - মা ’ রা ব্যয় করতে করতে সর্বস্বান্ত । বাচ্চারা গেম খেলে , এখন শুধু মারকাট , পাবজি , ফ্রি ফায়ার , কল অফ ডিউটি সাথে মাইনক্রাফ্ ‌ ট । স্মার্টফোন দেখে বাচ্চারা নিজেদের চোখ করছে নষ্ট , চোখের চিকিৎসা করাতে দেখলে মনে লাগে কষ্ট । যা খুশি তাই না করে ক্রিয়েটিভ কাজ করো , প্রয়োজনে গুগল থেকে তথ্য পেতে সার্চ করো । বিশ্বভিলেজ তোমার - আমার রইব না কেউ দূরে দূরে , তবে বেশি স্মার্টফোন দেখো না তাহলে হয়ে যাবে কুঁড়ে । [ওয়াসিউর   রহমান   ওয়াসি,  ষষ্ঠ   শ্রেণি ,  রাজশাহী   বিশ্ববিদ্যালয়   স্কুল ,   রাজশাহী]