Posts

Showing posts with the label ফিচার

নাহার তৃণার ফিচার

Image
আজব পার্সেল   "নানান রকম চিঠি আসে নানান রঙের খামে প্রাপক থাকে ডানদিকে তার প্রেরক থাকে বামে।" বাড়িতে এরকম নানা রঙ আর আকারের খামেভরা চিঠিপত্র আসতে দেখো হয়ত তোমরা। হয়ত বলছি কারণ এখন আর ডাকে চিঠিপত্র কেউ তেমন পাঠায় না। গ্রাম থেকে দাদা-দাদি, নানা-নানি কিংবা বিদেশে থাকা মামা-চাচা-ফুপি-খালামণিদের লোভনীয় স্ট্যাম্প বসানো চিঠি খুব একটা কী আসে এখন? উহু, আসে না। একথা হলপ করে বলতে পারি, আমাদের ছোটোবেলার মতো ডাকপিওনের ব্যাগে বয়ে এখন আর তোমাদের বাড়ি বাড়ি ওরকম নানান রকমের চিঠিপত্র খুব একটা আসে না। অফিসিয়াল কাজের, বিদ্যুৎ-টেলিফোনের বিল, ইত্যাদি প্রয়োজনীয় চিঠিপত্র ছাড়া প্রিয়জনদের চিঠি আজকাল আর তেমন আসে না। আসবে কেন বলো দেখি? যোগাযোগের এখন সাত সতেরোটা খোলা জানালা। সেসব জানালা গলে প্রতিদিন তোমরা প্রিয়জনদের সাথে যোগাযোগে থাকার সুযোগ পাচ্ছো। আমাদের সময় এতসব ব্যবস্হা তো ছিলই না। চিঠি ছিল যোগাযোগের একটা মাধ্যম। বিশেষ করে গ্রামের বা দূর দেশের আত্মীয়রা চিঠিতেই যোগাযোগ করতেন। টেলিফোনও তখন মোবাইল হয়ে হাতে হাতে ঘুরে বেড়ানো শুরু করেনি এখনকার মতো এতো জোরেশোরে। অনেকের কাছে চিঠিই ছিল যোগাযোগের ভরসা।   ভাবছো...

বাংলা নববর্ষ

Image
পহেলা বৈশাখ কিভাবে এলো? আঁকিয়ে : ওয়ারিশা মানহা পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ আমাদের সংস্কৃতিতে কিভাবে এলো? পহেলা বৈশাখ পালন করা হয় বাংলা বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে। প্রাচীন কাল থেকেই সৌর পঞ্জি অনুসারে বাংলা মাস পালিত হতো। বাংলা সনের প্রবর্তন নিয়ে সম্রাট আকবর বেশি আলোচিত হলেও, বাংলা পঞ্জির উদ্ভাবক ধরা হয় আসলে ৭ম শতকের রাজা শশাঙ্ককে। পরবর্তীতে সম্রাট আকবর সেটিকে পরিবর্তিত করেন খাজনা ও রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে। প্রথমে আকবরের পঞ্জিকার নাম “তারিখ-এ-এলাহী” আর ঐ পঞ্জিকায় মাসগুলো আর্বাদিন, কার্দিন, বিসুয়া, তীর এমন নামে ছিল। তবে ঠিক কখন যে এই নাম পরিবর্তন হয়ে বৈশাখ, জৈষ্ঠ্য, আষাঢ়, শ্রাবণ হলো তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না। ধারণা করা হয় যে, বাংলা বারো মাসের নামকরণ করা হয়েছে বিভিন্ন নক্ষত্র থেকে। যেমন- বিশাখা নক্ষত্র থেকে বৈশাখ, জায়ীস্থা থেকে জৈষ্ঠ্য, শার থেকে আষাঢ়, শ্রাবণী থেকে শ্রাবণ এমন করেই বাংলায় নক্ষত্রের নামে মাসের নামকরণ হয়।

ফিচার

Image
  আলবার্ট আইনস্টাইন মাহফুজ টিটু এ পৃথিবীর নানান প্রান্তে যুগে যুগে জন্ম নেয়া মহান কিছু ব্যাক্তির কারনেই যে আমরা আজ নতুন এক আধুনিক বিশ্ব দেখছি,তাতে নিশ্চয়ই তোমাদের কারো দ্বিমত থাকার কথা না।এসব সৃষ্টিশীল মানুষগুলোর সৃষ্টি,আবিষ্কার, থিওরী ইত্যাদির উপর ভর করে সভ্যতার বিকাশ ও আমাদের সামনের পথ চলা। লক্ষণীয় ব্যাপার এটাই যে, তাঁদের বেশীর ভাগেরই জন্ম, বেড়ে উঠা অতি সাধারণ পরিবারে।শিশু কাগজের পাঠকদের জন্য সেরকম একজন মহান মনিষীর কথা তুলে ধরছি যার জীবন কাহিনী সত্যিই অনেক মজার যা জেনে আশাকরি তোমাদের অনেক ভালো লাগবে। আর তিনি হচ্ছেন মহান বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।