Posts

Showing posts with the label ফেব্রুয়ারী ২০২২

মাহবুব আজাদের ছড়া

Image
  জলহস্তী ডোবার জলে নাক ভাসিয়ে বেজার জলহস্তী ভাবছে যত বাড়ছে তত বিপুল অস্বস্তি "হাতির সাথে কতই বা মোর চেহারা-সাদৃশ্য? 'জলের হাতি' ডাকে তবু বাংলাভাষী বিশ্ব। নাহয় একটু পেটমোটা মুই, নাহয় ওজন বাড়তি মিষ্টি একটা ছোট্ট নামে ডাকতে তোরা পারতি। নেইকো আমার নাকের নামে শুঁড়খানা ঝুলন্ত কুলোর মতো দুইখানা কান, মুলোর মতো দন্ত। তবুও ক্যান রাখলি এমন টিটকিরিয়াল নাম রে? শোন বাঙালি, নাগাল পেলে হাড় গুঁড়াবো কামড়ে।"

লুৎফর রহমান রিটনের ছড়া

Image
সুকুমার ও আমি যে পেয়েছে শৈশবে সুকুমার রায়কে তার মজা আজীবন, তাকে আর পায় কে! লাল মলাটের বই মাঝে অই ম্যাঁও-টা বেড়ালটা কতো প্রিয়! আমি তার ন্যাওটা! শৈশবে কৈশোরে ফ্যান্টাসী বেশুমার শৈশব রাঙালেন জাদুকর সুকুমার। পায়ে পায়ে ছায়া হয়ে পিছু নেয় ফূর্তি গড়েছেন অপরূপ অদ্ভুত মূর্তি! ঘাটে ঘাটে ঘটে কতো কাণ্ড ও কীর্তি সুকুমার ছাড়া কেউ শৈশবে ফিরতি?

বৈশালীর ভ্রমণ কাহিনী

Image
সুন্দরবনে সুন্দর দুটি দিন   মাঝে মাঝে সকালে ঘুম থেকে উঠেই কোনো ভালো খবর শুনে মন ভালো হয়ে যায় আর সেই ভালো মনটা সারাদিন থাকে। সেরকমই একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠতেই মা বললেন, “একটা ভালো খবর আছে, আমরা সুন্দরবনে যাবো!” আমি তো খুশিতে আত্মহারা হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “কবে?” মা বললেন, “ডিসেম্বরের ছয় তারিখে।“ সুন্দরবনে আমি অনেক ছোট থাকতে গিয়েছি একবার। দুই বছর বয়সে, তাই আমার কিছু মনে নাই। তাই এবার যাওয়াটা আমার কাছে অনেকটা প্রথমবারের মতই। এরকম ক্ষেত্রে দিন পার হতে চায় না, এক দিনকে মনে হয় এক বছর, সেখানে হিসাব করে দেখলাম সুন্দরবনে যাওয়ার আগে আমাকে প্রায় বিশ দিন অপেক্ষা করতে হবে!

হুমায়ূন কবীর ঢালী'র গল্প

Image
বন্ধুর ডাক রাত গভীরে ঘুম থেকে কে যেন ডেকে তুলে মিতুলকে। ডাক শুনে ঘুম থেকে মিতুল জেগে ওঠে ঠিক, তবে ঘরের ভেতর কাউকে দেখতে পায় না। মিতুল ভাবে, হয়ত ডিমলাইট জ্বালানো আছে বলে কাউকে সে দেখতে পাচ্ছে না। খাটের দক্ষিণ কোণায় ঝুলে থাকা বেডসুইচ অন করে সে। আলোয় ভরে ওঠে পুরো ঘর।

তিতলির আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি ১.

অনিন্দিতা গোস্বামীর ধারাবাহিক উপন্যাস

Image
         অবাক   পৃথিবী                                              পর্ব- চার এতক্ষণ মুখে কোন কথা ছিল না কারো। কিন্তু খবর শেষ হতেই হাউমাউ করে উঠল সকলে,এখন কি হবে?আর কত দূরে ঐ অস্ট্রেলিয়া দেশটা?ঠিক কতক্ষণ পরে মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে দেশ দুটোর? একটা ট্রেন এত কিলোমিটার বেগে আসছে আর একটা ট্রেন অত কিলোমিটার বেগে আসছে, ঠিক কতক্ষণ পরে মুখোমুখি দেখা হবে ট্রেন দুটোর !

ফাহরিয়াল রহমানের কলাম

Image
  খালামণির নলেজ বক্স     যুক্তি প্রমাণ ছাড়া খালামণি যে কিছু বলেনা সেটাতো তোমরা ভালো মতোই জানো তাই না? হয়েছে কী ইনাইনা মনে করে ও সবসময় সঠিকভাবে মানে প্রমিত বাংলায় কথা বলে। কিন্তু ওর আম্মু মানে আমার আপুর অভিযোগ তার মেয়ে প্রায় জগাখিচুড়ি ভাষায় কথা বলে। আচ্ছা বিষয়টা তোমাদের একটু পরিষ্কার করে দেই।বেশ অনেক বছর ধরে আমাদের দৈনন্দিন প্রমিত ভাষায় আবার আরেকটি ট্রেন্ড চালু হয়েছে যা কিনা ভাষার প্রকৃত সৌন্দর্য নষ্ট করছে । যেমন -- তুই কি খেয়েছিস? এটাকে বলা হচ্ছে -- তুই কি খাইসিস?

শিহান রিশাদের অ্যানিমেশন

  সাগরতলের হাঙ্গর এবং মাছ গভীর সাগরের প্রাণীদের নিয়ে আমি একটি অ্যানিমেশন তৈরি করেছি শিশুকাগজের বন্ধুদের জন্য। আশা করি সবাই উপভোগ করবে

অন্বয়ের স্কেচবুক

Image
  ইচ্ছে রঙে আঁকি ১. লতা মুঙ্গেশকর

Fabas Sharna's Art

Image
The CD Painting   

অঞ্জলী দে নন্দীর কবিতা

Image
ফুটবল ফুটবল - আমার পায়ে। জার্সি - আমার গায়ে। আমার ফিটের বুটস ছুটে চলে; এগোয় মাঠে, লাগিয়ে নিয়ে ফুটবলে, আমার ডান-বুট। শর্ট মারি। ছুটি। হেড দিই। গোল দিয়ে জিতে, কাপ নিই। খাই ফ্রেস ফ্রুট।

আইলীন মাতৃকার আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি  

মধুমালার আঁকাআঁকি

Image
  ইচ্ছে রঙে আঁকি ১. ২. ৩. ৪. ৫. নামঃ প্রজ্ঞা পারমিতা মধুমালা শ্রেণিঃ দ্বিতীয় সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ বারিধারা, ঢাকা

সোফি পারোভি রেইনের ধারাবাহিক গল্প

Image
বন্দী সাতদিন -৫ ইউনা হাঁটতে হাঁটতে একটি দরজার সামনে দাঁড়াল। দরজাটি অন্য দরজা গুলো থেকে দূরে অবস্থিত। তার মধ্যে খোদাই করে লেখা রুম ২০১। রুমটি অন্য রুম গুলো থেকে ভিন্ন দেখে ইউনা ওই রুমটি একবার কী আছে দেখতে ঢুকল। এইদিকে জিমি গিয়ে পৌছালো কাফেতেরিয়াতে। সেখানে পৌছে সে ভাবতে লাগলো, মূল দরজা কোন দিকে হতে পারে। হুট করে তার মনে হল তার আগে যেখানেই যাক না কেন তার সব দরকারি জিনিসগুলো নিয়ে রাখা উচিত। সে ক্যাফেটেরিয়া থেকে ৩ টি আপেল ও ৩ বোতল পানি নিলো। আশেপাশের থেকে একটি ব্যাগ এ সব ভরে নিলো। ভরে সে আবারও হাঁটা শুরু করলো। তাকে বের হওয়ার দরজা খুঁজতে হবে। মিকাসা অনেকদূর এসে কিছুক্ষণ বিশ্রাম এর জন্য বসলো। বসে থাকতে থাকতে সে একটি জানালা লক্ষ করলো। সে পুরো বাসায় একটা জানালা ও দেখেনি। সম্ভবত তারা বাসাটিতে বাইরে না দেখতে পাওয়ার মত বানিয়েছে। একটি জানালা দিয়েছে বাতাস পাস করার জন্য। সে বাইরে তাকিয়ে আশেপাশে তার চেনা চেনা মনে হতে লাগলো। বাইরে ভালভাবে দেখার জন্য যেই সে জানালা খুলতে গেলে, চারিদিকে সাইরেন বাজতে শুরু করলো। আর কিছু না ভেবে মিকাসা দৌড়ানো শুরু করলো। পিছনে তাকিয়ে দেখল ডাক্তার লারি ও জো আর বব ১ দৌড়ে আসছে। ...

আয়েশার আঁকাআঁকি

Image
    ইচ্ছে  র ঙে  আঁকি আমি আয়েশা আক্তার। আমার বয়স ১৩। মামা-মামির কাছে থাকি। মামি আমাকে লিখতে-পড়তে শিখিয়েছেন।আমি দুটো ছোটদের গল্পের বই পড়েছি। পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। ছবি আঁকতে, ক্যারাম খেলতে ভালোবাসি। বড় হয়ে আমি ফ্যাশান ডিজাইনার হতে চাই।বন্ধুরা, আমার জন্য সবাই দোয়া করো, যেন আমার ছোট্ট স্বপ্নটা একদিন সত্যি হয়।   ১.