Posts

Showing posts with the label নভেম্বর

গল্প

Image
  মুক্ত পাখির ঘরে ফেরা পৃথিকা ইসলাম বৈশালী   করোনায় ঘরবন্দী সময়ে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর রাইসার কিছু কাজ থাকে। যাকে বলে, রোজকার কাজ আরকি। সেগুলো হলো- মশারি তোলা, বিছানা গোছানো, রি-কে খাবার দেওয়া এইসব ।  রি হলো রাইসার ময়না পাখি। রি নামটা একটু কেমন না? কিন্তু রাইসা যখন ছোট ছিলো (এখনো সে ছোট, তার বয়স মাত্র নয় বছর) তখন তার বাবা রি-কে নিয়ে এসেছিলো। সবাই তখন ভাবতে লাগলো ময়নার কী নাম দেওয়া যায়? রাইসার সবচেয়ে বেশি উৎসাহ। সে প্রথমে এমন সব উদ্ভট নাম বলছিলো যে সবার মাথা হ্যাং হয়ে যাচ্ছিলো।  এখানে তোমাদের বলে রাখি, নামগুলো বেশিরভাগেরই কোনো মানে ছিলো না। যেমন- প্রথম নামটা সে বলেছিলো ময়দা (একটা ময়নার নাম যে কেন ময়দা দিতে হবে কে জানে!) তোমরা আবার তাকে বলে দিও না যে আমি তোমাদের ফাঁস করে দিয়েছি সে কি নাম বলেছিল! আমাকে যে তাহলে কী করবে!

গল্প

Image
  কেন হলো এমন ! ইলমা আইলিন মাতৃকা জানালা দিয়ে তাকিয়ে বাইরে দেখছে নিকিতা। আজকের আবহাওয়াটা খুব চমৎকার। এতদিন ধরে বিরক্তিকর , মন খারাপ করা বৃষ্টি পড়ছিলো। বৃষ্টির জন্য এতদিন বাইরে খেলতে যেতে পারেনি। আজ বৃষ্টি নেই , খেলতে যাওয়ার জন্য নিকিতার তর সইছে না। বন্ধুরা আসলেই সে তাদের সাথে বের হবে খেলতে। এসব ভাবতে ভাবতে নিকিতা দেখলো তার বন্ধুরা চলে এসেছে। সে দৌঁড়ে তাদের সঙ্গে খেলার জন্য বের হয়ে গেল। নিহা , বল্টু , রিমঝিম , শান্ত , রুমি সবাই এসেছে। রুমি বললো , এসেছিস নিকিতা ? চল আজ আমরা ঐ পার্কটাতে যাচ্ছি। ’ নিকিতা বললো , ‘ কেন , পার্কে কি আছে ? তারচেয়ে চল মাঠে খেলতে যাই। রিমঝিম বললো , হ্যাঁ ' ।

ধারাবাহিক গল্প

Image
দু ’ টি বিড়ালের অভিযান-১ সোফি পারোভি রেইন সিল্কি আর মিল্কি দুই ভাইবোন। ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে তাদের আলাদা করে নিয়ে আসা হয়। বাসার ছোট মেয়ে লিলি বিড়াল খুব পছন্দ করে। তার জন্য সিল্কি আর মিল্কিকে বাসায় আনা হয়। সিল্কির গায়ের পশম ঝলমলে তাই লিলি তার নাম রাখল সিল্কি আর মিল্কির গায়ের পশম দুধের মত শাদা তাই তার নাম রাখল মিল্কি। সিল্কি আর মিল্কি তাদের নতুন মালিককে পছন্দ করলো না। অথচ লিলি ওদের অনেক আদর করে। কিন্তু সিল্কি আর মিল্কি মনে করে মানুষ মানেই বিপদ। তাছাড়া তাদেরকে মা’র কাছ থেকে আলাদা করা হয়েছিল বলেও তাদের মন খারাপ থাকতো। তাই কিছুদিন পরেই তাদের মাকে আনা হল কিন্তু মা’টা কোন দিক দিয়ে পালিয়ে গেলো।  আবারও সিল্কি, মিল্কি একা হয়ে গেল।

কবিতা

Image
  শিশুর প্রশ্ন নার্গিস আফরোজ বানু বাবা, বাবা! আমার পাশে একটু খানি বসবে? আমার আছে প্রশ্ন কিছু, সত্যি করে বলবে? বলো বলো সে সব কথা জানতে আমি চাই যা,  আমার আছে অনেক পুতুল তোমার কেন নাই তা? হাঁটি না তো, ছুটি আমি; তুমি কেন ছোটো না? যখন তখন কাঁদি আমি তুমি কেন কাঁদোনা? হাসছো কেন! না না, আমি মোটেও পাক্কু বুড়ি না, লাঠি হাতে কোমর বেঁকে কখনো তো চলিনা। আমায় বলো পড়ো পড়ো, তুমি কেন পড়োনা? আমি কেন ছোট্ট এত, তোমার মত বড় না?  ছোট্ট বলেই সকাল সকাল ঘুমটা আমার যায় না, জেগেই দেখি নেই যে তুমি , কান্না কি মোর পায়না !

গল্প

Image
চাঁদ ও ধ্রুবতারা সৈয়দা শর্মিলী জাহান আমার কর্মজীবন শুরু হয়েছিলো নতুন প্রতিষ্ঠিত একটি স্কুলে। প্রথম চাকরী,তাই উত্তেজনা কাজ করছিলো। দুরু দুরু বুকে প্রধান শিক্ষিকার সাথে দেখা করতে গেলাম। তিনি জানালেন স্কুলটি নতুন, প্রতিষ্ঠিত স্কুলের থেকেও দ্বিগুণ শ্রম দিতে হবে এখানে। যেভাবেই হোক পুরাতন ছাত্র-ছাত্রী ধরে রাখার পাশাপাশি নতুন ছাত্র-ছাত্রী যাতে বৃদ্ধি পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল কে.জি শ্রেণীর শ্রেণী শিক্ষিকা । আমাকেই প্রতিদিন একটানা পাঁচটি ক্লাশ নিতে হবে, ত্রিশ মিনিট করে । প্রথমদিন ক্লাসে যাবার আগে প্রধান শিক্ষিকা আমায় ডেকে বললেন "শোন, তোমাকে যে শ্রেণীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সেটা এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে দুষ্ট বাচ্চাদের একটি শাখা, এবং এই শাখার অভিভাবকগুলোও একটু অন্যরকম ধরণের। দু'তিনজন আছেন পান থেকে চুন খসলেই অভিযোগ নিয়ে আসেন। কাজেই সাবধানে ক্লাস নেবে।"

গল্প

Image
রঙিন ঘুড়ির দিন নাহার তৃণা   - এই আপু কী করো ওখানে বসে ? - চুপ ! আয় , খাবি একটু ? - চট করে আশপাশটা দেখে নেয় তপু । তারপর একান ওকান হাসি দিয়ে  আপুর সামনে হাত পেতে দাঁড়ায় । ভর দুপুরে বাড়ির সবার ঘুমিয়ে থাকার সুযোগ নিয়ে দু ' ভাইবোনে প্রাণপনে চুকুম চাকাম সহকারে দাদির আচারের বোয়াম যতদূর পারা যায় সাবাড়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ।   বড়রা ভারী নিয়মের যাঁতাকলে রাখে । এটা করা যাবে না , ওটা খাওয়া যাবে না যখন তখন । হতচ্ছাড়া এতসব নিয়মের চোখ রাঙানি কাঁহাতক সহ্য করা যায় ?  বেশি বেশি চকোলেট খাওয়া চলবে না দাঁতে কিলবিল লেগে যাবে । যখন তখন আচার খেলে পেট কামড়াবে । যখনই তানিয়া দাদির কাছে বায়না করে দাদি ঠিক এমনটাই বলেন । কই ? পেট তো কামড়ায়নি এখন পর্যন্ত ! - কিরে তোর পেট কামড়াচ্ছে ?

রঙতুলি

Image
আমাদের রঙ তুলি    ইচ্ছেমতো আঁকি রিদোয়ান রহমান (চতুর্থ শ্রেণী) (Artist: Warisha Manha, Class-II, Sunnydale School)

Short Story

Image
  I'm Home Nafisa Nahiyan Chapter-1, Part-1 'I am home! I am home!' She wanted to speak, she wanted to shout out but she couldnt.. Chapter-1, Part-2 I dont know where I am. I am afraid I am cold. I couldnt find home. Oh! I have never told you who I am. I am a house kitten. Specially telling you cause there are a loads of difference between house cats and outsider. Mother told me. But she never told me what is the dissimilarities. She just never mentioned it. She thinks I am too young for this. 

Arts and Crafts

Image
Papai's Artworks 1. 2.

ধারাবাহিক গল্প

Image
হারানো ঘড়ি রহস্য-১ শিহান রিশাদ রাত সাড়ে নয়টা বাজে। সজল এই মাত্র খেতে বসলো। তার ঘুম ঘুম লাগলেও সে সেটা প্রকাশ করছে না। বড়রা বড়দের বিষয় নিয়ে কথা বলছে।  সে একটি গ্রাস মুখে দিয়ে রতনকে জিজ্ঞেস করলো,“ তোমার বেড়ানো কেমন হলো?” রতন সজলের মামাতো ভাই। বয়সে সজলের চেয়ে ১ বছরের বড়। রতন দাদার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল চারদিন আগে।  সে বলল, ‘‘ভাল বেড়িয়েছি তবে..... ” সজল বলল, “তবে কি?” রতন ভাতের একটা গ্রাস মুখে দিয়ে চিবাতে চিবাতে বলল, “একটা জিনিস সন্দেহ লাগছে।” “কি জিনিস?”

ফিচার

Image
  আলবার্ট আইনস্টাইন মাহফুজ টিটু এ পৃথিবীর নানান প্রান্তে যুগে যুগে জন্ম নেয়া মহান কিছু ব্যাক্তির কারনেই যে আমরা আজ নতুন এক আধুনিক বিশ্ব দেখছি,তাতে নিশ্চয়ই তোমাদের কারো দ্বিমত থাকার কথা না।এসব সৃষ্টিশীল মানুষগুলোর সৃষ্টি,আবিষ্কার, থিওরী ইত্যাদির উপর ভর করে সভ্যতার বিকাশ ও আমাদের সামনের পথ চলা। লক্ষণীয় ব্যাপার এটাই যে, তাঁদের বেশীর ভাগেরই জন্ম, বেড়ে উঠা অতি সাধারণ পরিবারে।শিশু কাগজের পাঠকদের জন্য সেরকম একজন মহান মনিষীর কথা তুলে ধরছি যার জীবন কাহিনী সত্যিই অনেক মজার যা জেনে আশাকরি তোমাদের অনেক ভালো লাগবে। আর তিনি হচ্ছেন মহান বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।

কবিতা

Image
দুরন্ত বন্ধু আরিশা নাসমিয়া আরিশা, অনিরুদ্ধ আর অলক্ত, আমরা খুব দুরন্ত। এখান থেকে ওখানে ঝাঁপ দিয়ে পড়ি খিলখিল করে হেসে খাই গড়াগড়ি। মাঠে নেমে লাফ দেই ঝপ ব্যথা পেয়ে কচ্ছপের মতো হাঁটি থপথপ। ভাইয়া বলে আমরা তিনজন  তিন তিনটি শয়তান। শুনে আমরা খুব মজা পাই  ভাইয়াকে বলি খুব মজা পাচ্ছি ভাই। ভুলবো না কখনো এই বন্ধুদের কথা ভুলব না কখনো এই ছেলেবেলার কথা। ---------------------------- [আরিশা নাসমিয়া, চতুর্থ শ্রেণী, ফুলকি সহজপাঠ বিদ্যালয়]

বোকা শৈশব

Image
আমসত্ত্ব কাহিনী হারুন রশীদ দেখতে দেখতে ক্লাস থ্রিতে উঠে গেছি তখন। আসলে আরো আগেই উঠে গিয়েছিলাম। যখন টুতে পড়ি তখনো আমার স্কুল ভীতি কাটেনি। মামাতো ভাই বাদলের সাথে ক্লাস টুতে গিয়ে বসে থাকতাম। স্নেহপ্রবণ শিক্ষকেরা কোমলমতি শিশুর এই অক্ষমতা মেনে নিয়েছিল কোন অদ্ভুত কারণে। টু পড়ুয়া ছেলে থ্রিতে বসে বসে কী ঘোড়ার ডিম ভেজেছি এতকাল পর মনেও পড়ে না। কিন্তু যেদিন সত্যি সত্যি থ্রিতে উঠে গেলাম তখনকার একটা ঘটনা এখনো মনে আছে। একটা না, আসলে দুটো ঘটনা। আজকে একটার কথাই বলবো।

চিত্র প্রদর্শনী

Image
অন্বয়ের পাখির জগত পাখি-১ পাখি-২

মজার খেলা

Image
'টেনেসি' লিখতে পারবে না তোমরা কী জানো হাতের বিপরীত দিকে পা ঘোরানো যায় না কিংবা পায়ের বিপরীত দিকে হাত ঘোরানো যায় না? এটা অনেকেই জানে না।   তার জন্য একটা মজার পরীক্ষা আছে।  ধরো তোমাকে একটা শব্দ লিখতে বলা হলো। শব্দটা হলো টেনেসি।  তোমাকে এক টুকরো কাগজ এবং একটি পেন্সিল দেয়া হলো। তুমি কাগজ কলম নিয়ে টেবিলে বসলে।  তুমি যখন শব্দটা লিখবে তার আগে তোমার একটা পা টেবিলের নীচে ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরাতে থাকবে। পা ঘোরাতে ঘোরাতে তুমি 'টেনেসি' শব্দটা লেখার চেষ্টা করো। এক সেকেণ্ডের জন্যও থামা চলবে না কিন্তু। পা চালু রাখা অবস্থাতেই লিখতে হবে। দেখবে কিছুতেই 'টেনেসি' শব্দটি লিখতে পারবে না।  কারণটা কী জানো? আমাদের হাত এবং পায়ের মধ্যে একটা বোঝাপড়া আছে। একজন যখন বামদিকে যাবে অন্যজনও বামদিকে ঘুরবে। তারা কখনোই পরস্পরের বিপরীত দিকে ঘুরবে না। টেনেসি ছাড়া ও আরো অনেক শব্দ আছে যেমন পেঁপে, ছেলে, মেয়ে, ইত্যাদি যা তুমি লিখতে পারবে না একই কারনে।

বিজ্ঞান টিজ্ঞান

Image
  গ্যালিলিওর পরীক্ষা   গ্যালিলিও দেখিয়েছিলেন যে ভারী এবং হালকা বস্তু একই সাথে নীচে এসে পড়ার কথা , বাতাসের বাধার জন্যে আমরা সেটা দেখতে পাই না । আর আমাদের মনে হয় ভারী বস্তুটি আগে এসে নীচে পড়ছে । একটুকরা কাগজ আর একটা আধুলি ফেলে দেখ কি হয় , সবসময়েই আধুলিটা আগে এসে নীচে পড়বে । 

গল্প

Image
নিহারের বড় হওয়া  হৃষিতা সেন গুপ্তা সময়টা ছিল শীতকাল। নিহার তার দুই বন্ধুর সাথে পড়ালেখার জন্য দেশের বাইরে পা রাখে। দেশটির সৌন্দর্য তাকে মুগ্ধ করলেও নিজ দেশের প্রতি তার এই প্রথম মমত্ববোধ সৃষ্টি হয়। মা বাবা ও নিজের দেশকে ছেড়ে আসতে ইচ্ছে না করলেও নিতান্ত পড়ালেখার জন্য সে বিদেশের পথে পা বাড়ায়। হোস্টেলের ছোট দুই-তিনটি রুমে তার বসে থাকতে ইচ্ছে করে না। নিহারের বেডরুম নানা আসবাবপত্র এ ঠাসা। সে নিজের পছন্দের অনেক গল্প বই বেডরুমে থাকা বুকসেল্ফে রাখে। কলেজ বন্ধ থাকায় সময় কাটানোর জন্য সে জানালার কাছে রাখা ফুলের টবে পানি দেয়, সেগুলোর যত্ন নেয়। অচেনা জায়গা,অচেনা মানুষজন এসবে অসুবিধা হলেও তাকে মানিয়ে চলতে হয়।

Arts and Crafts

Image
  Nayeer Rahman's Art and Craft 1. 2. 3.

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী

Image
  গ্রিপল ওশিন মাহিয়াত অনেকক্ষণ স্পেসশিপে বসে থাকতে থাকতে অবশেষে বিরক্ত হয়ে সিট থেকে উঠে কিছুক্ষণ পায়চারি করল লিয়া। এরপর সে তাঁর সহকারি অ্যালেনকে ডেকে পাঠালো। বলল , " অ্যা লেন , তুমি সব মহাকাশচারী কে এক্ষুনি আমার কাছে আসতে বল। আমি একটা ছোটখাটো মিটিং করতে চাই সবাইকে নিয়ে।" অ্যালেন বললো , " ঠিক আছে , আমি যাচ্ছি।" লিয়া বেশ অনেক জনকে নিয়ে মহাকাশে‌ একটি অভিযানে যাচ্ছে। ৩৫ জন যাত্রীর সবাই দক্ষ। তাদের সবার একটাই উদ্দেশ্য। তারা বেরিয়েছে একটি নতুন গ্রহ খোঁজার সন্ধানে। লিয়া ওদের ক্যাপ্টেন। লিয়া মনিটরিং করছে কোন নতুন গ্রহ পাওয়া যায় কিনা। বাকিরা প্রস্তুত আছে যেকোন পরিস্থিতিতে কাজে নেমে পড়ার জন্য। তবে , এখনো কোন গ্রহের দেখা মেলেনি বলে লিয়া সবাইকে নিয়ে গ্রহের সন্ধান এর নতুন পরিকল্পনা নিয়ে একটি মিটিং ডেকেছে।

গল্প

Image
মাহির রোবট ফাহরিয়াল রহমান   আইয়াজ আর মাহির মধ্যে খুব ভাব । ওরা একে অন্যের প্রিয় বন্ধু । একই পাড়ায় থাকে , স্কুলও এক দু ' জনের । আইয়াজ আর মাহি ক্লাস সিক্সে পড়ে । কিছুদিন আগে মাহিদের বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে । তারপর থেকে প্রায় মাহির মন খারাপ থাকে । বন্ধুদের সাথে খেলাধুলোতেও যেন উৎসাহ নেই তার । মুখ গোমড়া করে বসে থাকে চুপচাপ । মন খারাপের কারণ জানতে চাইলেই ফিচ্ফিচ্ করে কেঁদে ফেলে । প্রিয় বন্ধুর মন খারাপ আর কান্নাকাটি একদমই ভালো লাগে না আইয়াজের । কেন বন্ধুর মন খারাপ সেটা সে ঠিক ঠিক বুঝে উঠতে পারে না । আজ কারণটা জেনেই ছাড়বে মনে মনে ঠিক করে মাহি কে পাকড়াও করে আইয়াজ ।