রিটন খানের বইয়ের জগত

বই নামের ওয়ান্ডারল্যান্ড তোমরা অনেকেই নিশ্চয়ই বই পড়তে খুব ভালোবাসো। আমি যখন তোমাদের বয়সি ছিলাম তখন থেকেই বই পড়তে খুব পছন্দ করতাম। ক্লাসের পড়ার ফাঁকে ফাঁকে নানা ধরনের বই পড়ার ঝোঁক ছিল। কারো বই পড়ার দারুণ অভিজ্ঞতার গল্প শুনতেও নিশ্চয় তোমাদের খারাপ লাগে না? আমি আমার পড়বার গল্পটা তোমাদের শোনাতে চাই। আশা করি তোমাদের ভালো লাগবে। কে জানে হয়ত আমার গল্পের সাথে তোমরা তোমাদের মা-বাবা কিংবা পরিবারের বড় কারো কাছ থেকে শোনা গল্পের মিলও পেয়ে যেতে পারো। কিংবা তোমাদের কারো কারো মধ্যে বই পড়বার আগ্রহ জেঁকে বসতে পারে। ভালো কিছু থেকেই তো আমরা শেখার চেষ্টা করি। আর আমরা সবাই জানি বই পড়ার মতো ভালো অভ্যাস আর হতেই পারে না! আমি যে সময়কার গল্প বলছি তখন কিন্তু এখনকার মতো শত শত চ্যানেলের টেলিভিশন বা ইন্টারনেট কিছুই ছিল না। তোমরা এখন কেমন দিব্যি নানা ধরনের গেজেট নিয়ে খেলাধুলা করো। যে কোনো অজানা বিষয় জানার জন্য ডিজিট্যাল বই বা ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে পারো। আমাদের সময়ে সেরকম কোনো কিছুর বালাই ছিল না। জানাশোনার জন্য লিখিত বই-পুস্তকই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা। শুনলে হয়ত অবাকই হবে, এ জীবনে যত বই আ...