Posts

Showing posts from November, 2020

কবিতা - খালেদ হামিদী

মাস্ক   ফিরোজা , আসমানি , নানা সার্জিক্যাল মাস্কে ঢাকা মুখে ঈভ টিজিঙের বুলি অব্যাহত। তবুও বিকট গোঁফের বীজাণু থেকে কতোটুকু রক্ষাই বা মেলে জীবিকা সকাশে ছোটা অনাগ্রহী আমার চলনে ? জানে কি বখাটে যুবা অণুজীব চারদিকে ছড়াতে সক্ষম এমনকি কিছু আবৃত মুখের ভাষা , দূরে ? দস্যু কিংবা প্রতারক নয় শুধু , মুখোশে কারুরই লুকানো যায় না মুখ বলেই কি উদোম আননে কোভিড বিস্তারে দক্ষ এরই মধ্যে অনেকেই খুব! পোশাক শিল্পের মেয়ে , তাই মোর সুতি আচ্ছাদনে ঠোঁট প্রসাধনবিহীন , ওরা কেউ দেখে না নাকফুলও। তাই কি লেখে না কেউ আমাদের জন্যে মুখবন্ধ ? জানার আগেই শুনি চকিত আলাপে: কারা যেন পরিয়েছে নানা দেশে শল্য চিকিৎসকের মুখোশ ভাস্কর্যের মেরিলিন মনরো , মার্টিন লুথার কিং , নিপুণ নগ্নিকা , ষাঁড় , জিসাস ও গৌতম বুদ্ধকে!   (০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০,  চট্টগ্রাম)    

অনুবাদ গল্প - সৈয়দা শর্মিলী জাহান

Image
  ছোট্ট গোলাপি গোলাপ একদা একটি অন্ধকার ঘরের ছাদের নীচে একটি ছোট্ট গোলাপি গোলাপ কুঁড়ি ছিলো । একদিন সে নিজের মতো করে স্থির বসে ছিলো । হঠাৎ সে দরোজায় মৃদু টক্ টক্ টক্ শব্দ শুনতে পেলো। সে জিজ্ঞেস করলো " কে ওখানে ?" উত্তরে সে মৃদু , কোমল কন্ঠে শুনতে পেলো " আমি বৃষ্টি এবং আমি ভেতরে আসতে চাই।" গোলাপ কুঁড়ি বললো " না তুমি আসতে পারবে না।" অচিরেই জানালার শার্সিতে সে আরেকটি মৃদু টক্ টক্ টক্ শব্দ শুনতে পেলো । সে জিজ্ঞেস করলো " কে ওখানে ?"

গল্প - মাইনুল এইচ সিরাজী

Image
  অবাক জাদুকর শ্যামল আর কমল দুই বন্ধু। তারা একই ক্লাসে পড়ে। নামের মিলের কারণে তাদের বন্ধুত্ব হয়েছে। আরও বন্ধুত্ব হয়েছে আরেকটা বৈশিষ্ট্যের কারণে। ক্লাসে তারা সবচেয়ে দুষ্টু। দুজনই সমান দুষ্টু। সুতরাং দুষ্টুতে দুষ্টুতে বন্ধুত্ব। কিন্তু কিছু সমস্যা আছে তাদের। শুধু তাদের নয় , ক্লাসের সবার। আবার শুধু ক্লাসের নয় , গোটা স্কুলের সব ছাত্রছাত্রীর। কথা হচ্ছে , তারা দুষ্টু বলে সমস্যাগুলোর কথা তারা অন্যদের বলে ফেলে , সমস্যাগুলো নিয়ে তারা বেশি ভাবে। সমস্যাগুলোর সমাধান খুঁজে বেড়ায়। সমাধান না পেয়ে প্রায়ই স্কুল পালায়। কী তাদের সমস্যা ? তাদের পড়ার চাপ বেশি। পড়ার চাপে পড়ে তারা খেলাধুলা করার সময় পায় না।

নাটিকা - মঈন উদ্দিন কোহেল

  মুক্তির আলোয়   দৃশ্য     : এক (সময় : সকাল। মাইকে দেশাত্ববোধক গান বাজছে। বাচ্চাদের কোলাহল।)   বৃষ্টি      : স্নেহা, এই স্নেহা। স্নেহা     : আরে বৃষ্টি, তোকে না গানের মহড়ায় দেখে এলাম। মহড়া কি শেষ ? বৃষ্টি      : না। একটু বিরতি দিয়েছে। কিছুক্ষণ পর নাটকের মহড়া শুরু হবে। সুমি আপু বললো, আমাদেরকে কাছাকাছি কোথাও থাকতে। তুইওতো নাটকে আছিস, তাই না ? স্নেহা     : হ্যাঁ। আচ্ছা নাটকের সংলাপ মুখস্ত হয়েছে তোর ? বৃষ্টি      : হ্যাঁ হয়েছে। তোর ? স্নেহা     : আমারও। তবে কিছুটা ভয় ভয় লাগছে, জানিনা ঠিক মতো পারবো কিনা।

গল্প - ইমতিয়ার শামীম

Image
নদীরা কেন সমুদ্রে যায়   নদীরা কেন সমুদ্রে যায় ? এই গল্প অনেক আগের। এত আগের যে গল্পটা সবাই একদমই ভুলে গেছে। আমারও তা মনে নেই ভালো করে। তবে এইটা জানি , পৃথিবীতে তখন কোনও নদী ছিল না। তা হলে কেমন ছিল সেই পৃথিবী ? চিন্তা করতেই গা ছমছম করে ওঠে! নদী নেই মানে কোনও পানি নেই। নদী নেই মানে বৃষ্টি নেই , বর্ষা নেই , বন্যাও নেই। নেই কোনও ছোট্ট ডোবা। অনেক গর্ত আছে , খানাখন্দ আছে ; কিন্তু একরত্তি পানি নেই তার ভেতর। ডোবাকে তাই কেউ ডোবা বলে না। নদী নেই বলে বানের টানে পানি এসে জমে না তার বুকের ওপর। আকাশ থেকে বৃষ্টি নেমে এসে ঘুমিয়ে পড়ে না ডোবার কোলে।

গল্প একাত্তর - হারুন রশীদ

Image
আলো হয় ভোর না হতেই ঘর থেকে বের হতে হলো হানিফকে। একটু দূরে নদীর তীরে ঝোপ-জঙ্গল। তার পাশেই কাজটা সারতে হবে। তখনো অন্ধকার পুরোপুরি কাটেনি। হালকা কুয়াশা ছড়িয়ে আছে চারপাশে। পথঘাট ঝাপসা লাগে। হানিফদের বস্তির একদিকে নদী অন্যদিকে বড় একটা জুটমিল। হানিফের বাবা সেই জুটমিলে ঝাড়ু দেয়। জুটমিলের সীমানা দেয়ালের উত্তরদিকে যে গলিপথ আছে সেদিকে পাঁচ মিনিট হাঁটলেই অনেকগুলো সারিবদ্ধ বেড়ার ঘর। এর একটিতে হানিফরা থাকে। নদীর তীরে যেতে হলে জুটমিলের পাশ দিয়ে যেতে হয়। কোথাও কোন লোক নেই। এখনো  পাড়ার ঘুম ভাঙেনি। জুটমিলের  বিশাল দেয়ালের পাশ দিয়ে যেতে যেতে গা শিরশির করে উঠলো হানিফের। মা বলে দশ বছরের দামড়া ছেলে এখনো একলা গিয়ে বাথরুম সারতে পারে না। তাদের বস্তি ঘরে বাথরুম নেই। সবাই নদীতীরের একটা ছাপড়াতে গিয়ে কাজ সারে।  এলাকাটা শহর থেকে একটু দূরে। নিরিবিলি গ্রামাঞ্চল। কারখানা বন্ধ থাকলে তেমন কোন হৈ চৈ থাকে না। সামনে বড় রাস্তা দিয়ে মাঝে মাঝে দুয়েকটা গাড়ি ছুটে যায় সাঁই সাঁই করে। নইলে সারাদিন ঝিম মেরে থাকে পুরো এলাকা। এখান থেকে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্ব অনেক। সে কখনো শহরে যায়নি। কদিন আগে বাপের সাথে যাবার কথা ছিল, ...

এক পাতা

Image
চ্যালেঞ্জার ডিপ (Challenger Deep) তোমরা কী জানো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাসাগর কোনটি? নিশ্চয়ই জানো। প্রশান্ত মহাসাগর।  কিন্তু এটা কি জানো সমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম অঞ্চল কোনটি?  পৃথিবীর গভীরতম অঞ্চলটিও প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত। সেই অঞ্চলের সবচেয়ে গভীর সমুদ্রতলের নাম হলো Challenger Deep এটা এত গভীর যে সেখানে আস্ত এভারেস্ট পর্বতকে ডুবিয়ে দেয়া যাবে।  এভারেষ্টের উচ্চতা ২৯০০০ ফুট, তার চেয়ে ৭০০০ ফুট বেশী গভীর সমুদ্রের গভীরতা। চ্যালেঞ্জার ডিপ হচ্ছে এখন পর্যন্ত জরিপকৃত সমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম স্থান। এর গভীরতা প্রায় ১১,০০০ মিটার (৩৬,০০০ ফুট)। প্রকৃত গভীরতা এর থেকে ১০০ মিটার কম-বেশি হতে পারে। প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের কাছে অবস্থিত মারিয়ানা খাতের দক্ষিণ অংশে এর অবস্থান। চ্যালেঞ্জার ডিপের সবচেয়ে কাছের স্থলভাগটির নাম ফাইস দ্বীপ। এটি চ্যালেঞ্জার ডিপ থেকে ২৮৯ কিলোমিটার (১৮০ মাইল) দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থিত। এছাড়াও রয়েছে গুয়াম, যার অবস্থান ৩০৬ কিলোমিটার (১৯০ মাইল) উত্তরপূর্বে। এই গভীরতম স্থানটির নামকরণ করা হয়েছে ব্রিটিশ রয়াল নেভির জরিপ জাহাজ এইচএমএস চ্যালেঞ্জারের নামানুসারে। ...

গল্প

Image
  মুক্ত পাখির ঘরে ফেরা পৃথিকা ইসলাম বৈশালী   করোনায় ঘরবন্দী সময়ে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর রাইসার কিছু কাজ থাকে। যাকে বলে, রোজকার কাজ আরকি। সেগুলো হলো- মশারি তোলা, বিছানা গোছানো, রি-কে খাবার দেওয়া এইসব ।  রি হলো রাইসার ময়না পাখি। রি নামটা একটু কেমন না? কিন্তু রাইসা যখন ছোট ছিলো (এখনো সে ছোট, তার বয়স মাত্র নয় বছর) তখন তার বাবা রি-কে নিয়ে এসেছিলো। সবাই তখন ভাবতে লাগলো ময়নার কী নাম দেওয়া যায়? রাইসার সবচেয়ে বেশি উৎসাহ। সে প্রথমে এমন সব উদ্ভট নাম বলছিলো যে সবার মাথা হ্যাং হয়ে যাচ্ছিলো।  এখানে তোমাদের বলে রাখি, নামগুলো বেশিরভাগেরই কোনো মানে ছিলো না। যেমন- প্রথম নামটা সে বলেছিলো ময়দা (একটা ময়নার নাম যে কেন ময়দা দিতে হবে কে জানে!) তোমরা আবার তাকে বলে দিও না যে আমি তোমাদের ফাঁস করে দিয়েছি সে কি নাম বলেছিল! আমাকে যে তাহলে কী করবে!

গল্প

Image
  কেন হলো এমন ! ইলমা আইলিন মাতৃকা জানালা দিয়ে তাকিয়ে বাইরে দেখছে নিকিতা। আজকের আবহাওয়াটা খুব চমৎকার। এতদিন ধরে বিরক্তিকর , মন খারাপ করা বৃষ্টি পড়ছিলো। বৃষ্টির জন্য এতদিন বাইরে খেলতে যেতে পারেনি। আজ বৃষ্টি নেই , খেলতে যাওয়ার জন্য নিকিতার তর সইছে না। বন্ধুরা আসলেই সে তাদের সাথে বের হবে খেলতে। এসব ভাবতে ভাবতে নিকিতা দেখলো তার বন্ধুরা চলে এসেছে। সে দৌঁড়ে তাদের সঙ্গে খেলার জন্য বের হয়ে গেল। নিহা , বল্টু , রিমঝিম , শান্ত , রুমি সবাই এসেছে। রুমি বললো , এসেছিস নিকিতা ? চল আজ আমরা ঐ পার্কটাতে যাচ্ছি। ’ নিকিতা বললো , ‘ কেন , পার্কে কি আছে ? তারচেয়ে চল মাঠে খেলতে যাই। রিমঝিম বললো , হ্যাঁ ' ।

ধারাবাহিক গল্প

Image
দু ’ টি বিড়ালের অভিযান-১ সোফি পারোভি রেইন সিল্কি আর মিল্কি দুই ভাইবোন। ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে তাদের আলাদা করে নিয়ে আসা হয়। বাসার ছোট মেয়ে লিলি বিড়াল খুব পছন্দ করে। তার জন্য সিল্কি আর মিল্কিকে বাসায় আনা হয়। সিল্কির গায়ের পশম ঝলমলে তাই লিলি তার নাম রাখল সিল্কি আর মিল্কির গায়ের পশম দুধের মত শাদা তাই তার নাম রাখল মিল্কি। সিল্কি আর মিল্কি তাদের নতুন মালিককে পছন্দ করলো না। অথচ লিলি ওদের অনেক আদর করে। কিন্তু সিল্কি আর মিল্কি মনে করে মানুষ মানেই বিপদ। তাছাড়া তাদেরকে মা’র কাছ থেকে আলাদা করা হয়েছিল বলেও তাদের মন খারাপ থাকতো। তাই কিছুদিন পরেই তাদের মাকে আনা হল কিন্তু মা’টা কোন দিক দিয়ে পালিয়ে গেলো।  আবারও সিল্কি, মিল্কি একা হয়ে গেল।

কবিতা

Image
  শিশুর প্রশ্ন নার্গিস আফরোজ বানু বাবা, বাবা! আমার পাশে একটু খানি বসবে? আমার আছে প্রশ্ন কিছু, সত্যি করে বলবে? বলো বলো সে সব কথা জানতে আমি চাই যা,  আমার আছে অনেক পুতুল তোমার কেন নাই তা? হাঁটি না তো, ছুটি আমি; তুমি কেন ছোটো না? যখন তখন কাঁদি আমি তুমি কেন কাঁদোনা? হাসছো কেন! না না, আমি মোটেও পাক্কু বুড়ি না, লাঠি হাতে কোমর বেঁকে কখনো তো চলিনা। আমায় বলো পড়ো পড়ো, তুমি কেন পড়োনা? আমি কেন ছোট্ট এত, তোমার মত বড় না?  ছোট্ট বলেই সকাল সকাল ঘুমটা আমার যায় না, জেগেই দেখি নেই যে তুমি , কান্না কি মোর পায়না !

গল্প

Image
চাঁদ ও ধ্রুবতারা সৈয়দা শর্মিলী জাহান আমার কর্মজীবন শুরু হয়েছিলো নতুন প্রতিষ্ঠিত একটি স্কুলে। প্রথম চাকরী,তাই উত্তেজনা কাজ করছিলো। দুরু দুরু বুকে প্রধান শিক্ষিকার সাথে দেখা করতে গেলাম। তিনি জানালেন স্কুলটি নতুন, প্রতিষ্ঠিত স্কুলের থেকেও দ্বিগুণ শ্রম দিতে হবে এখানে। যেভাবেই হোক পুরাতন ছাত্র-ছাত্রী ধরে রাখার পাশাপাশি নতুন ছাত্র-ছাত্রী যাতে বৃদ্ধি পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল কে.জি শ্রেণীর শ্রেণী শিক্ষিকা । আমাকেই প্রতিদিন একটানা পাঁচটি ক্লাশ নিতে হবে, ত্রিশ মিনিট করে । প্রথমদিন ক্লাসে যাবার আগে প্রধান শিক্ষিকা আমায় ডেকে বললেন "শোন, তোমাকে যে শ্রেণীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সেটা এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে দুষ্ট বাচ্চাদের একটি শাখা, এবং এই শাখার অভিভাবকগুলোও একটু অন্যরকম ধরণের। দু'তিনজন আছেন পান থেকে চুন খসলেই অভিযোগ নিয়ে আসেন। কাজেই সাবধানে ক্লাস নেবে।"

গল্প

Image
রঙিন ঘুড়ির দিন নাহার তৃণা   - এই আপু কী করো ওখানে বসে ? - চুপ ! আয় , খাবি একটু ? - চট করে আশপাশটা দেখে নেয় তপু । তারপর একান ওকান হাসি দিয়ে  আপুর সামনে হাত পেতে দাঁড়ায় । ভর দুপুরে বাড়ির সবার ঘুমিয়ে থাকার সুযোগ নিয়ে দু ' ভাইবোনে প্রাণপনে চুকুম চাকাম সহকারে দাদির আচারের বোয়াম যতদূর পারা যায় সাবাড়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ।   বড়রা ভারী নিয়মের যাঁতাকলে রাখে । এটা করা যাবে না , ওটা খাওয়া যাবে না যখন তখন । হতচ্ছাড়া এতসব নিয়মের চোখ রাঙানি কাঁহাতক সহ্য করা যায় ?  বেশি বেশি চকোলেট খাওয়া চলবে না দাঁতে কিলবিল লেগে যাবে । যখন তখন আচার খেলে পেট কামড়াবে । যখনই তানিয়া দাদির কাছে বায়না করে দাদি ঠিক এমনটাই বলেন । কই ? পেট তো কামড়ায়নি এখন পর্যন্ত ! - কিরে তোর পেট কামড়াচ্ছে ?

রঙতুলি

Image
আমাদের রঙ তুলি    ইচ্ছেমতো আঁকি রিদোয়ান রহমান (চতুর্থ শ্রেণী) (Artist: Warisha Manha, Class-II, Sunnydale School)

Short Story

Image
  I'm Home Nafisa Nahiyan Chapter-1, Part-1 'I am home! I am home!' She wanted to speak, she wanted to shout out but she couldnt.. Chapter-1, Part-2 I dont know where I am. I am afraid I am cold. I couldnt find home. Oh! I have never told you who I am. I am a house kitten. Specially telling you cause there are a loads of difference between house cats and outsider. Mother told me. But she never told me what is the dissimilarities. She just never mentioned it. She thinks I am too young for this. 

Arts and Crafts

Image
Papai's Artworks 1. 2.

ধারাবাহিক গল্প

Image
হারানো ঘড়ি রহস্য-১ শিহান রিশাদ রাত সাড়ে নয়টা বাজে। সজল এই মাত্র খেতে বসলো। তার ঘুম ঘুম লাগলেও সে সেটা প্রকাশ করছে না। বড়রা বড়দের বিষয় নিয়ে কথা বলছে।  সে একটি গ্রাস মুখে দিয়ে রতনকে জিজ্ঞেস করলো,“ তোমার বেড়ানো কেমন হলো?” রতন সজলের মামাতো ভাই। বয়সে সজলের চেয়ে ১ বছরের বড়। রতন দাদার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল চারদিন আগে।  সে বলল, ‘‘ভাল বেড়িয়েছি তবে..... ” সজল বলল, “তবে কি?” রতন ভাতের একটা গ্রাস মুখে দিয়ে চিবাতে চিবাতে বলল, “একটা জিনিস সন্দেহ লাগছে।” “কি জিনিস?”

ফিচার

Image
  আলবার্ট আইনস্টাইন মাহফুজ টিটু এ পৃথিবীর নানান প্রান্তে যুগে যুগে জন্ম নেয়া মহান কিছু ব্যাক্তির কারনেই যে আমরা আজ নতুন এক আধুনিক বিশ্ব দেখছি,তাতে নিশ্চয়ই তোমাদের কারো দ্বিমত থাকার কথা না।এসব সৃষ্টিশীল মানুষগুলোর সৃষ্টি,আবিষ্কার, থিওরী ইত্যাদির উপর ভর করে সভ্যতার বিকাশ ও আমাদের সামনের পথ চলা। লক্ষণীয় ব্যাপার এটাই যে, তাঁদের বেশীর ভাগেরই জন্ম, বেড়ে উঠা অতি সাধারণ পরিবারে।শিশু কাগজের পাঠকদের জন্য সেরকম একজন মহান মনিষীর কথা তুলে ধরছি যার জীবন কাহিনী সত্যিই অনেক মজার যা জেনে আশাকরি তোমাদের অনেক ভালো লাগবে। আর তিনি হচ্ছেন মহান বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।

কবিতা

Image
দুরন্ত বন্ধু আরিশা নাসমিয়া আরিশা, অনিরুদ্ধ আর অলক্ত, আমরা খুব দুরন্ত। এখান থেকে ওখানে ঝাঁপ দিয়ে পড়ি খিলখিল করে হেসে খাই গড়াগড়ি। মাঠে নেমে লাফ দেই ঝপ ব্যথা পেয়ে কচ্ছপের মতো হাঁটি থপথপ। ভাইয়া বলে আমরা তিনজন  তিন তিনটি শয়তান। শুনে আমরা খুব মজা পাই  ভাইয়াকে বলি খুব মজা পাচ্ছি ভাই। ভুলবো না কখনো এই বন্ধুদের কথা ভুলব না কখনো এই ছেলেবেলার কথা। ---------------------------- [আরিশা নাসমিয়া, চতুর্থ শ্রেণী, ফুলকি সহজপাঠ বিদ্যালয়]