Posts

Showing posts from October, 2020

বোকা শৈশব

Image
আমসত্ত্ব কাহিনী হারুন রশীদ দেখতে দেখতে ক্লাস থ্রিতে উঠে গেছি তখন। আসলে আরো আগেই উঠে গিয়েছিলাম। যখন টুতে পড়ি তখনো আমার স্কুল ভীতি কাটেনি। মামাতো ভাই বাদলের সাথে ক্লাস টুতে গিয়ে বসে থাকতাম। স্নেহপ্রবণ শিক্ষকেরা কোমলমতি শিশুর এই অক্ষমতা মেনে নিয়েছিল কোন অদ্ভুত কারণে। টু পড়ুয়া ছেলে থ্রিতে বসে বসে কী ঘোড়ার ডিম ভেজেছি এতকাল পর মনেও পড়ে না। কিন্তু যেদিন সত্যি সত্যি থ্রিতে উঠে গেলাম তখনকার একটা ঘটনা এখনো মনে আছে। একটা না, আসলে দুটো ঘটনা। আজকে একটার কথাই বলবো।

চিত্র প্রদর্শনী

Image
অন্বয়ের পাখির জগত পাখি-১ পাখি-২

মজার খেলা

Image
'টেনেসি' লিখতে পারবে না তোমরা কী জানো হাতের বিপরীত দিকে পা ঘোরানো যায় না কিংবা পায়ের বিপরীত দিকে হাত ঘোরানো যায় না? এটা অনেকেই জানে না।   তার জন্য একটা মজার পরীক্ষা আছে।  ধরো তোমাকে একটা শব্দ লিখতে বলা হলো। শব্দটা হলো টেনেসি।  তোমাকে এক টুকরো কাগজ এবং একটি পেন্সিল দেয়া হলো। তুমি কাগজ কলম নিয়ে টেবিলে বসলে।  তুমি যখন শব্দটা লিখবে তার আগে তোমার একটা পা টেবিলের নীচে ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরাতে থাকবে। পা ঘোরাতে ঘোরাতে তুমি 'টেনেসি' শব্দটা লেখার চেষ্টা করো। এক সেকেণ্ডের জন্যও থামা চলবে না কিন্তু। পা চালু রাখা অবস্থাতেই লিখতে হবে। দেখবে কিছুতেই 'টেনেসি' শব্দটি লিখতে পারবে না।  কারণটা কী জানো? আমাদের হাত এবং পায়ের মধ্যে একটা বোঝাপড়া আছে। একজন যখন বামদিকে যাবে অন্যজনও বামদিকে ঘুরবে। তারা কখনোই পরস্পরের বিপরীত দিকে ঘুরবে না। টেনেসি ছাড়া ও আরো অনেক শব্দ আছে যেমন পেঁপে, ছেলে, মেয়ে, ইত্যাদি যা তুমি লিখতে পারবে না একই কারনে।

বিজ্ঞান টিজ্ঞান

Image
  গ্যালিলিওর পরীক্ষা   গ্যালিলিও দেখিয়েছিলেন যে ভারী এবং হালকা বস্তু একই সাথে নীচে এসে পড়ার কথা , বাতাসের বাধার জন্যে আমরা সেটা দেখতে পাই না । আর আমাদের মনে হয় ভারী বস্তুটি আগে এসে নীচে পড়ছে । একটুকরা কাগজ আর একটা আধুলি ফেলে দেখ কি হয় , সবসময়েই আধুলিটা আগে এসে নীচে পড়বে । 

গল্প

Image
নিহারের বড় হওয়া  হৃষিতা সেন গুপ্তা সময়টা ছিল শীতকাল। নিহার তার দুই বন্ধুর সাথে পড়ালেখার জন্য দেশের বাইরে পা রাখে। দেশটির সৌন্দর্য তাকে মুগ্ধ করলেও নিজ দেশের প্রতি তার এই প্রথম মমত্ববোধ সৃষ্টি হয়। মা বাবা ও নিজের দেশকে ছেড়ে আসতে ইচ্ছে না করলেও নিতান্ত পড়ালেখার জন্য সে বিদেশের পথে পা বাড়ায়। হোস্টেলের ছোট দুই-তিনটি রুমে তার বসে থাকতে ইচ্ছে করে না। নিহারের বেডরুম নানা আসবাবপত্র এ ঠাসা। সে নিজের পছন্দের অনেক গল্প বই বেডরুমে থাকা বুকসেল্ফে রাখে। কলেজ বন্ধ থাকায় সময় কাটানোর জন্য সে জানালার কাছে রাখা ফুলের টবে পানি দেয়, সেগুলোর যত্ন নেয়। অচেনা জায়গা,অচেনা মানুষজন এসবে অসুবিধা হলেও তাকে মানিয়ে চলতে হয়।

Arts and Crafts

Image
  Nayeer Rahman's Art and Craft 1. 2. 3.

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী

Image
  গ্রিপল ওশিন মাহিয়াত অনেকক্ষণ স্পেসশিপে বসে থাকতে থাকতে অবশেষে বিরক্ত হয়ে সিট থেকে উঠে কিছুক্ষণ পায়চারি করল লিয়া। এরপর সে তাঁর সহকারি অ্যালেনকে ডেকে পাঠালো। বলল , " অ্যা লেন , তুমি সব মহাকাশচারী কে এক্ষুনি আমার কাছে আসতে বল। আমি একটা ছোটখাটো মিটিং করতে চাই সবাইকে নিয়ে।" অ্যালেন বললো , " ঠিক আছে , আমি যাচ্ছি।" লিয়া বেশ অনেক জনকে নিয়ে মহাকাশে‌ একটি অভিযানে যাচ্ছে। ৩৫ জন যাত্রীর সবাই দক্ষ। তাদের সবার একটাই উদ্দেশ্য। তারা বেরিয়েছে একটি নতুন গ্রহ খোঁজার সন্ধানে। লিয়া ওদের ক্যাপ্টেন। লিয়া মনিটরিং করছে কোন নতুন গ্রহ পাওয়া যায় কিনা। বাকিরা প্রস্তুত আছে যেকোন পরিস্থিতিতে কাজে নেমে পড়ার জন্য। তবে , এখনো কোন গ্রহের দেখা মেলেনি বলে লিয়া সবাইকে নিয়ে গ্রহের সন্ধান এর নতুন পরিকল্পনা নিয়ে একটি মিটিং ডেকেছে।

গল্প

Image
মাহির রোবট ফাহরিয়াল রহমান   আইয়াজ আর মাহির মধ্যে খুব ভাব । ওরা একে অন্যের প্রিয় বন্ধু । একই পাড়ায় থাকে , স্কুলও এক দু ' জনের । আইয়াজ আর মাহি ক্লাস সিক্সে পড়ে । কিছুদিন আগে মাহিদের বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে । তারপর থেকে প্রায় মাহির মন খারাপ থাকে । বন্ধুদের সাথে খেলাধুলোতেও যেন উৎসাহ নেই তার । মুখ গোমড়া করে বসে থাকে চুপচাপ । মন খারাপের কারণ জানতে চাইলেই ফিচ্ফিচ্ করে কেঁদে ফেলে । প্রিয় বন্ধুর মন খারাপ আর কান্নাকাটি একদমই ভালো লাগে না আইয়াজের । কেন বন্ধুর মন খারাপ সেটা সে ঠিক ঠিক বুঝে উঠতে পারে না । আজ কারণটা জেনেই ছাড়বে মনে মনে ঠিক করে মাহি কে পাকড়াও করে আইয়াজ ।

কবিতা

Image
অমি এবং কাকের ছড়া মারজানা সাবিহা শুচি   ঘরের পাশে কদম গাছে ডাকছিল এক কাক , “ দূর্ ‌ রো পাজি ” - অমির দাদু দিলেন রেগে হাঁক । কাণ্ড দেখো ! কাকটা কিনা জানলাতে দেয় উঁকি , “ রে বেয়াদব ” - বলেন দাদু , “ পড়বি নাকি ঢুকি ! ” কাকটা তখন কা - কা করে নাড়তে থাকে ডানা , দেখলো অমি , কাকের পিছে একখানা তার ছানা । ওরে ওরে ছোট্ট ছানা , কাঁদছে বুঝি ক্ষুধাতে ! দৌড়ে গেল অমি তাদের সেই কথাটাই শুধাতে । ভড়কে গিয়ে ঝাপটে পাখা উড়েই গেল দুইজনা , হায় হায় ইশ্ ‌ কাকের বাবু লজেন্সটা যে নিলোই না !

পুরোনো যুগের কথা

Image
ঝড়ের দিনের মহাবিপদে লায়লা বেগম   সময়টা সম্ভবত ১৯৬০ সালের অক্টোবর মাস। ৩০ বা ৩১ তারিখ হবে। আকাশ খুব মেঘলা ছিল সেদিন। সকাল থেকেই টিপটিপ বৃষ্টি। এরই মধ্যে দুপুরবেলা বড় আপার শ্বশুরবাড়ি ধলঘাট থেকে খবর এলো- বড় আপার বাচ্চা হবে। জরুরী ভিত্তিতে মাকে যেতে হবে ওখানে। যে লোক খবর নিয়ে এসেছে তার সাথেই যেতে হবে। বাবা তখন চাকরীসুত্রে ঢাকায় ছিল। খবর দেবার উপায় নেই। গোমদণ্ডী থেকে ধলঘাট যাওয়ার জন্য ট্রেনই সবচেয়ে দ্রুততম উপায়। দুপুরে কোনমতে খেয়ে মা তৈরী হয়ে নিল। সাথে আমি ও আমার ছোটভাই যাবো। আমাদের দুজনের বয়সই তখন দশ বছরের কম। আমাদের দুজনকে নিয়ে মা সেই লোকটার সাথে রওনা দিল গোমদণ্ডী স্টেশনের দিকে।   শহর থেকে যে ট্রেন দোহাজারি যাবে সেই ট্রেনেই যেতে হবে আমাদেরকে। বৃষ্টির মধ্যে ট্রেন আসলো। আমরা উঠে পড়লাম। ট্রেনে ওঠার পর বৃষ্টি আরো বেড়ে গেল। আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি পড়ছে। সেই সাথে বাতাস। বাতাসের তাণ্ডবে ট্রেনের ভেতরে পর্যন্ত ভিজে যাচ্ছে যাত্রীরা। 

নাটিকা

Image
ফুড ফর্টিফিকেশন মঈন উদ্দিন কোহেল   দৃশ্য : এক  (স্থান : গ্রামের রাস্তা)   কাসেম     :     চল্ বাপ , একটু তাড়াতাড়ি হাট , তাড়াতাড়ি না পৌঁছাইতে পারলে ডাক্তার সাবরে আবার পামু না। করিম :     আইচ্ছা। কাসেম     :     জোরে হাটতে কি কোন কষ্ট হইতাছেরে বাপ ? করিম      :     না , তেমুন কষ্ট হইতাছে না। কাসেম     :     কি করুম কও , পয়সার অভাবে রিক্সাও লইতে পারতাছিনা... মেম্বার      :     কাসেম , আরে ও কাসেম , আরে খাড়াও... কাসেম     :     খাড়ানের সময় নাই মেম্বর সাব। মেম্বার      :     ক্যান , কি অইছে , কিয়ের অত তাড়া তোমার ? হাডেওতো দেখলাম না তোমারে। কাসেম     :     একডা জরুলি কামে যাইতাছি। মেম্বার      :     আরে কিয়ের কাম , আমাকে কওয়া যায় না ? কাসেম   ...

ছড়া

Image
  ষড়ঋতুর আক্ষেপ   নার্গিস রোজী   ষড়ঋতুর ৬টি কাল  বইতে আছে লিখা । গ্রীষ্ম, বর্ষা আর শীত এই তিন কালেরই  বছর জুড়ে দেখা। গ্রীষ্ম বুঝি গিলে খেলো শরৎ আর হেমন্ত!  বসন্ত নাকি ঋতুরাজ কথাতেই রয়ে গেলো। এসব কিছুতে দায়ী কে, ভাবো দেখি একবার।  ঠিক ধরেছো,  আমরা যারা গাছ কেটে করছি সবুজ উজাড়।  এসো সবাই গাছ লাগাই।  সুখের থাকবেনা অন্ত।  আমারাই আবার আনবো ফিরে ষড়ঋতুর বাকি তিনটে। শরৎ, হেমন্ত আর ঋতুরাজ বসন্ত। ................ [ছবিসুত্র : যাযাদি]

এক পাতা

Image
তিন. নীল তিমি তিমিকে মাছ বলে সবাই  তিমি কিন্তু মাছ না। মাছের কোনো বৈশিষ্ট্যই নেই তিমির মধ্যে। পৃথিবীতে নানান প্রজাতির তিমি আছে : কিলার তিমি, নীল তিমি, পাইলট তিমি, হাম্পব্যাক তিমি, বেলুগা তিমি, ফিন তিমি, গ্রে তিমি ইত্যাদি। এদের মধ্যে সব থেকে বড় হচ্ছে নীল তিমি। একটা নীল তিমির ওজন কত ধারণা করতে পারো? নীল তিমির জিভের ওজনই একটা হাতির ওজনের সমান। এটা এত বড় যে একটা ফুটবল টিমের সবাই দাঁড়াতে পারবে অনায়াসে। এর হৃৎপিণ্ড একটা প্রাইভেট কারের সমান। তাহলে ভাবুন তো এই তিমির ওজন কত হবে? এদের ওজন প্রায় ২০০ টনের মতো, যা কি না আফ্রিকার পূর্ণবয়স্ক ৪০ হাতির সমান। নবজাতক নীল তিমিও কম যায় না! সেও বিশ্বের সব থেকে বড় নবজাতকের স্থান দখল করে আছে। ওজন প্রায় তিন টন।

চলমান গল্প

Image
টম এণ্ড জেরির মোবাইল ফোন বিশেষ প্রতিবেদক পিঠেপিঠি ভাইবোন থাকলে একটু ঝগড়াঝাটি খুনসুটি হবেই। সেইসব ঝগড়াঝাটির বিচার করতে করতে পরিবারের কর্তারা হিমশিম খান। আমাদের পরিবারেও সেরকম দুজন আছে। ধরা যাক একজনের নাম টম, অন্যজন জেরি। বাসায় প্রতিনিয়ত শুনতে হয় পারস্পরিক অভিযোগ নামা। টম বলে জেরি আমাকে মুখ ভেঙচি দিয়েছে, জেরি বলে টম আমাকে খামচি দিয়েছে। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে শুরু হয় এসব। গত কয়েক মাস স্কুল বন্ধ থাকার কারণে দুজনে বাসাতেই থাকে সারাদিন। বাসায় একসাথে খেলাধূলার পাশাপাশি দুজন দুজনের পেছনে লেগে থাকে কোন না কোন ইস্যুতে।   মাঝে মাঝে আমি বিরক্ত হই বটে, তবে অধিকাংশ সময় এসব থেকে বিনোদনের খোরাক পাই। সেরকম কিছু ঘটনা এক এক করে বলছি। 

পুরোনো যুগের কথা

Image
আমাদের ছেলেবেলা লায়লা বেগম   আমাদের ছোটবেলাটা খুব মজার ছিল।  সেটা অনেক যুগ আগের কথা। আমরা তখন বোয়ালখালীর গোমদণ্ডিতে থাকতাম। রেল লাইনের পাশেই ছিল আমাদের বাড়ি। চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারীর রেল চলতো দিনে কয়েকবার। একটা বিল ছিল মাঝে তার ওপাশ দিয়ে ঝমঝম করে কালো ধোঁয়া উড়িয়ে ছুটে যেতো রেলগাড়ি।

রঙতুলি

Image
আমাদের রঙ তুলি ,   ইচ্ছে মত আঁকি আঁকিয়ে : ওয়ারিশা মানহা, ক্লাস-টু, সানিডেল স্কুল   আঁকিয়ে:  ফাবলিহা (৪র্থ শ্রেণী)

বিজ্ঞান টিজ্ঞান

Image
বড় বল ছােট বল   একটা বড় বলের (ফুটবল) উপর একটা ছােট বল (টেনিস বল) রাখ, তারপর বল দুটি সাবধানে শক্ত মেঝেতে ফেল। দেখবে ছােট বলটি ভয়ংকর জোরে উপরে ছুটে যাবে, যদি সাবধান না থাক খারাপভাবে ব্যথা পেয়ে যেতে পার!এর কারনটি খুব সােজা, বড় বলটি মেঝেতে আঘাত খেয়ে উপরের দিকে উঠে ঠিক একটা ব্যাটের মত ছােট বলটাকে আঘাত করে শূন্যে ছুটিয়ে দেয়। একটি বড় বলের উপরে একটা মাঝারী বল তার উপর একটা ছােট বল রেখে মেঝেতে ফেললে কি হবে? সাবধান কিন্তু!

শৈশবের মজার স্মৃতি

Image
শৈশব-কৈশোরের পাঁচ কাণ্ড নাহিদ জাহান কচি ১.   আমার আম্মা বেশি কাজ করতে গেলে, তাড়াহুড়ায় কথা এলোমেলো করে ফেলেন। ছোটবেলায় একদিন ঘরভর্তি করে পলিথিন ছিড়ে খেলা করছিলাম। তো আম্মা ঘর ঝাড়ু দিতে পারছিল না, পলিথিন উড়ছিল। আম্মা রেগে গিয়ে বললো, 'কচি জানালাগুলো পলিথিন দিয়ে বাইরে ফেলে দাও তো'। 

মজার খেলা

Image
  হাত যেন পাখীর ডানা দরজার চৌকাঠে দাঁড়িয়ে হাতের কবজি দুটো দরজার ফ্রেমে খুব জোরে চেপে রাখো। কমপক্ষে মিনিট খানেক। তারপর দরজার চৌকাঠ পেরিয়ে হেঁটে যাও। মনে হবে তোমার দুখানি হাত যেন উড়তে চাইছে আপনা থেকেই। তুমি স্বেচ্ছায় কিছুই করছো না। কিন্তু মনে হবে, হাত যেন ওপরের দিকে উঠছে। এটা আর কিছুই না। দরজার ফ্রেমের দু ধারে তুমি পেশীর যে চাপ দিয়েছ এতক্ষণ, এটা তারই প্রতিক্রিয়া।

ছড়া

Image
    মুক্ত হব কবে আহসানুল হক ফুলের  ঘ্রাণে, পাখির ডাকে  দিইনা এখন সাড়া  বাবার আছে  বিধি -নিষেধ মায়ের কঠিন ধারা !    আর কতকাল যায় থাকা যায়  ঘরের ভেতর  বন্দি ?  নেই তো  আর কোনো  উপায়  পুষির সাথে সন্ধি!    বন্ধু'র সাথে  হয়না  দেখা হয়না খেলা মাঠে  ঘরের ভেতর  আটকে  আছি  মন বসে না পাঠে !

Rhymes

Image
    Fat Cat Warisha Manha 1. I have a cat She is fat All the day she loves to sit on a mat And she likes hat. 2. There is a dog Sit on a log I want to talk But he is in lock [Warisha Manha, Class-II, Sunnydale School]

Rhymes

Image
  Cailou and Rosie   Rida Khan Cailou and Rosie They look very cozy At times they can be bossy And other times they can be fussy They like to eat But they dont like to sleep They dont eat meat But maybe they can eat beets! But dont be mistaken, For they are very kind And they also have, very sharp minds.

অনুগল্প

Image
কিটির অলস দুপুর  শারজিতা দিশা ঘুম ভাঙতেই কিটি খাবারের গন্ধ পায়। রাজ্যের আলসেমি নিয়ে ছোট সোফা থেকে হেলে দুলে নামে। কলিংবেল পড়ার আগে খেয়ে নিতে হবে, নাহলে অন্যরা দেখলে একটু অসুবিধে। কিটির কান খাড়া করে শুনতে পায় কি যেন নড়ছে জানালার পাশে। শোঁ শোঁ শব্দের অত্যাচার হঠাৎ! এই শব্দেই আসলে কিটির ঘুমটা ভাঙে।

ছড়া

Image
  শরৎ  সুরাইয়া জেবিন ছবি: মানবজমিন শরতের এই আকাশ নীলে, বিলে, ঝিলে, পদ্ম ফুলে করছে খেলা শরৎ হওয়া, এরই মাঝে নৌকো বাওয়া। নদীর ধারে কাঁশর বনে, ঘুরবো জানি আপন মনে, করবো যে ভাব হওয়ার সনে, আসবে খুশি আপন প্রাণে। শরতের ওই স্বচ্ছ আকাশ, ঝিরঝিরে এই শুষ্ক বাতাস, বইছে এনে শীতের আভাস, ফুটবে ঋতুর ভিন্ন প্রভাষ।

একক অভিনয়

Image
  সোনার বাংলা চাই মঈন উদ্দিন কোহেল একটা করুন সুরের মূর্ছনায় সকলে আচ্ছন্ন। এই জনপদ, যা গতকালেও ছিলো আনন্দমূখর, আজ তার বাঁশিতে আসে ফাঁটল ধরার খবর। এখনো সকল কৃষকের গোলা ভর্তি সোনালী ধানে, তবুও তাদের খুশি যেন বড় বেসুরো বাজে কানে। বর্তমানের স্বাচ্ছন্দ যখন ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার দোলায় দোল খায়, বর্তমানের সুরটি তখন আপনিতেই বড় বেসুরো হয়ে যায়। বড় একটা ঝড় বইয়া যায় এই জনপদে, তখন তারা ভাবনায় পইড়া যায়। ঝড়ে সবাই কাইত হইয়া পড়ে, ভাবে তারা কি আছে উপায় ? অসূর শক্তি যখন তান্ডব করে, মাথায় তখন রক্ত চইড়া যায়। এই যে এত বড় একটা ঘটনা ঘটে, সাধ্য কি কেউ তাদের মাথা নোয়ায় !

স্মৃতিগল্প

Image
পেয়ারা গাছের কাঠবেড়ালী খুকী খুব কম মানুষ আছে যাদের জীবনে একটা সুন্দর আনন্দময় স্মৃতিবিজড়িত শৈশব থাকে। আজকালকার বাচ্চারা তো একদমই পায় না। মাঠে খেলাধূলা করা, গাছে চড়া, গাছ থেকে ফল পেড়ে খাওয়া, পুকুরে ছিপ দিয়ে মাছ ধরা। ওদের এখন সময় কাটে বাসায় টিভি দেখে, কম্পিউটার মোবাইল চালিয়ে, বই পড়ে। আমার পুরো শৈশব কেটেছে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত তেল কোম্পানীর একটা আবাসিক এলাকায়। সেই এলাকাটি খুব চমৎকার করে সাজানো ছিল অসংখ্য গাছপালা, পুকুর, খেলার মাঠ, পার্ক ইত্যাদি দিয়ে।

ছোট গল্প

Image
  হারানো মানিক শিহান রিশাদ সকাল দশটা বাজে। বাংলা ক্লাস চলছে। দুই মিনিট পরে টিফিন ছুটি শুরু হবে।  মানিক অপেক্ষা করছে সেই দুই মিনিট কখন শেষ হবে। হঠাৎ ঘন্টা বেজে উঠল। মানিক তাড়াতাড়ি তার ব্যাগ থেকে তার টিফিন বক্স বের করল।  সে যত দ্রুত খেতে পারে ততো দ্রুত খাওয়ার চেষ্টা করল। কারণ এর পরের তিন পিরিয়ড ক্লাস হবে না। তখন তারা শিক্ষা সফরে যাবে। 

Rhymes

Image
MAX & JAX Ayan Ahmed Max and Jax are living facts, They have been living with us,  Without a fuss. Max and Jax chirp, but never burp,  They like slushies, Because they're Budgies! Max and Jax become  Better friends,  After every day Comes and ends...

গল্প

Image
মজার ভ্রমণ ওশিন মাহিয়াত আজকে জিনি স্কুল থেকে বেশ তাড়াতাড়ি ফিরে এলো। আজ সে খুব খুশি। কারণ, আজ বিকালে সে এবং তার অন্যান্য ভাইবোনেরা একসাথে দূরে একটা জায়গায় বেড়াতে যাবে। জিনি দুপুরের খাবার খেয়ে সবার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো।  তখন বনি এসে জিজ্ঞেস করলো, “আপু, তুমি তোমার জার্নি ব্যাগ রেডি করেছ?”