Posts

শিশুদের আনন্দ জগতে শিশুরা

Image
     বর্ষপূর্তি ঘোষণা     রঙের ভুবন  💢   অন্বয়ের রঙ পেন্সিল 💢 💢 মানহার আঁকাআঁকি 💢 💢 সৌম্যর আঁকাআঁকি 💢 💢 সাহিরার আঁকাআঁকি 💢 💢 সুফি দানিয়ুবের আঁকাআঁকি   💢   💢 মিতিনের আঁকা ও লেখা 💢   💢 সুমায়লা নূরের আঁকাআঁকি   💢 💢 অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতির রঙতুলি   💢   ছড়া-কবিতায় আনন্দ   💢  সোনিয়া রহমান - যা তা বোল 💢 💢 মাহবুব আজাদ - অনেক আগে, নারিন্দায় 💢 💢 কীর্তিনাশা নজরুল - ভুতুড়ে ছড়া   💢 💢 লুনা রাহনুমা - জল টলমল মেঘ বৃষ্টি   💢 💢 সুফি দানিয়ুব - মিষ্টি ছেলে 💢 গল্পের আসর 💢 নিলয় নন্দী - যে নেই   💢 💢 ইমতিয়ার শামীম - বনের ধারে 💢 💢 মারজানা সাবিহা শুচি - মায়ের কাছে 💢 💢 মাইনুল এইচ সিরাজী - সুতাকাটা পরি   💢 💢 মির্জা গোলাম সারোয়ার - আবির 💢 💢 সাদিয়া সুলতানা - বন্ধু বন্ধুই 💢 💢 সোফি পারোভি রেইনের ধারাবাহিক গল্প - বন্দী সাতদিন 💢 💢 তাবাসসুম নাজ - লীলাবতী ও তার মা 💢 💢 নিবেদিতা আইচ - ঝিঁঝিঁদের গান 💢  💢 পৃথিকা ইসলাম বৈশালী - কে? 💢 💢 নাফিসা নাহিয়ান - অপেক্ষা 💢 ...

অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতির আঁকাআঁকি

Image
ইচ্ছে রঙে আঁকি  অনহিতা মধুবন্তী নিভৃতি, বয়স: ৬ বছর

তাবাসসুম নাজের গল্প:

Image
লীলাবতী ও তার মা , সামিয়া !   --- লী লা। লীলু। লিলিয়া আ আ। জবাব নাই। --- লী! বেবি! উঠে পড়ো, সোনা। আর কত দেরী করবে? সকাল দশটা বাজে তো! --- উ উ উ… আধাঘুমের মধ্যে জবাব দিল লী অর্থাৎ লীলাবতী। কিন্তু ঘুম ভাঙল না ওর।

সাদিয়া সুলতানার গল্প

Image
  বন্ধু বন্ধুই      ১.   এ তদিন পর স্কুল খুলবে! এ কথা ভাবলেই সাদমানের বুকের ঠিক মাঝখানে কেমন কেমন করছে। এক সপ্তাহ ধরে কত কী যে দুশ্চিন্তা হচ্ছে। সাদমান কাউকে বলতেও পারছে না। আর কাকেই বা বলবে। অফিস থেকে ফিরে বাবা-মা তো ওর স্কুলড্রেস, জুতো, ব্যাগ, সুরক্ষা সামগ্রী ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। ওর দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না।

মির্জা গোলাম সারোয়ারের গল্প

Image
আবির     আবির অষ্টম শ্রেণির মেধাবী ছাত্র। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে সে খুব আদরের । তাকে নিয়ে বাবা-মায়ের অনেক স্বপ্ন। তাদের স্বপ্নের যেন শেষ নেই। বাবা রহিম স্হানীয় হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক, মা রহিমা গৃহিণী । স্ত্রী আর সন্তান নিয়ে রহিম সাহেবের সুখের সংসার। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি একজন সমাজসেবক হিসেবে খুবই পরিচিত। বিপদে আপদে সবসময় সবার পাশে দাঁড়ান। বিশেষ করে করোনাকালে কেউ এগিয়ে না এলেও করোনাক্রান্ত রোগিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া এবং কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার সৎকার তিনিই করে থাকেন। মাঝে মাঝে আবিরও বাবাকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়। পিতাপুত্রের এধরণের প্রশংসনীর কর্মকাণ্ড এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।