ময়ূরী মিত্রের তিনটি গল্প


 

১.
কাপড় খোল মা


স্বাধীনতার পর থেকে ভারতবর্ষে মূক বধিরদের ভাষা বা কথা জোগানোর পদ্ধতি নিয়ে সাতসতেরো মত তৈরি হয়েছে। হচ্ছেও। তর্কটাকে এখন আর অভিমতের দ্বন্দ্ব বলে মনে হয় না । বধির শিশুর বিশেষ প্রশিক্ষক হিসেবে এইসব মতামতের ভিন্নতাকে এখন সেরফ মর্জির ঝঞ্ঝাট বলেই মনে হয়। 
 
আমরা , মানে আমরা যারা বধিরদের শিক্ষা নিয়ে ভাবছি ---ফি রোজ নতুন পদ্ধতি বের করার চেষ্টা করছি --- কেমন যেন মনে হয় ওদের জন্য সরল কোনো ভাষা আবিষ্কার এবং সেই ভাষায় ওদের এগোনোটা নিশ্চিত করার চেয়ে নিজেদের মনমতো ভাষা ঢোকানোটাই করছি বেশি। কখনো শোনার প্রশিক্ষণ বা Auditory Training কখনো বা ঠিক আমাদের মতো কথা বলানোর চেষ্টা বা Speech stimulation দিয়ে এদের ওপর অনবরত উৎপাত চালাচ্ছি।ওদেরকে না বুঝে কেবল জোর আর জোর। নিজের ভাষার সাম্রাজ্য বাড়ানো।
 
সন্দেহ নেই --মাস্টার পন্ডিত সবিশেষ বিদ্গধ হচ্ছেন। কিন্তু এতো বছর শিক্ষকতার পর আমার কেবলই মনে হয় --- তত্ত্ব নীতির ঝগড়াঝাটিতে এক কোণে থেকে থেকে নষ্ট হয়ে গেলো আমার কথা না বলা জ্যান্ত জ্যান্ত পুতুলগুলো।বাচ্চাগুলো চ্যুত হল নিজের অনুভব বা বোধের জগৎ থেকে। ইংরেজিতে বললে বলতে হয় ---ট্রেনিং হল তাদের। শিক্ষা নয়। কেননা শেখাতে গিয়ে তো ভুলিয়ে দিলাম তাদের অন্তর্নিহিত আনন্দ। দেখার বিলাস। বাঁচার আমেজ। নিয়মিত বেঁচে ওঠার ইচ্ছে। সব নষ্ট করলাম।
 
ধরেই নিলাম -- কানে না শোনা কিংবা কথা বলতে না পারার সাথে সাথে এরা যেন চোখ মেলে দেখতে বা মন খুলে বুঝতে জানে না। বুঝলাম না --- কী অনাবিল সহজতায় , বিশ্বাসে এবং অনবরত তৎপরতায় একটি কানে না শোনা , কথা না বলা বাচ্চাও জীবনের যে কোনো পরিস্থিতির সামাল দেয়। দেয়ার সামর্থ্য ধরে।
 
অনেকদিন আগে প্রকৃতিশিক্ষা দেব বলে আমার স্কুলের বাচ্চাদের নিয়ে গিয়েছিলাম গাদিয়ারা। আগেই বলেছি ---বেশ কিছুদিন আমার ও আমার সহকর্মীদের মনে হচ্ছিল --- Articulation Training এর থেকে এদের এখন অনেক বেশি দরকার --ভর্তি বা ন্যাড়া শস্যক্ষেত্রে অনেকক্ষণ ধরে বিচরণ। খোলা মাঠে দৌড় --কেবল দৌড়। এমনকি প্রবল বজ্রবর্ষায় খানিক একা দাঁড় করিয়ে রাখা -- যাতে তারা প্রতিকূল আবহাওয়াকে সামাল দিতে শেখে। মাথায় রুমাল বেঁধে আর পাঁচটা স্বাভাবিক মানুষের মত বর্ষায় একটা শুকনো চালাঘর খুঁজে নিতে পারে আমার বধির রাধা কৃষ্ণ। কিশোর কিশোরী।
 
তো সেবার সারাদিন ধরে চলছে এদের প্রকৃতি বিচরণ। দিন এগোচ্ছে। দুপুরে সূর্য্য কাঁসা পিতলের রঙ নিচ্ছে। বিকেল এগোচ্ছে পায়ে পায়ে সন্ধে অভিমুখে।কমলবরণ ধরছে কমলাটে আকাশে। এক ক্ষেতে সর্ষের কচি হলুদ তো পাশের ক্ষেতে বিস্কুট রঙের ধান। গ্রামের চার্চে এই ঘন্টা পেটালো তো পর মুহূর্তেই অনতিদূরে আজান। খেয়াল করলাম গভীর মনোযোগে বাচ্চাগুলো সব দেখছে। শুনতে না পেলেও চার্চের বাজনা আর মসজিদের ঈশ্বর আবাহনের শব্দ যে আলাদা তা যেন মুঠো পাকিয়ে করতলে ধরতে চাইছে।
 
বোঝাতে বোঝাতে আমরা ক্লান্ত।আর বুঝতে পেরে ওরা সমাহিত।হোটেলে ফেরার পথে বৃষ্টিতে ভিজে চুপচুপে !তবু প্ৰফুল্ল !
পরদিন ফিরবো। নদীপথে। মাঝনদীতে মাঝি খবর দিলো নৌকায় ফুটো। জল ঢুকছে। সবচেয়ে কোলপোঁছা বাচ্চাটাকে চেপে ধরে বসে আছি। প্রবল মৃত্যুভয়ে আমি , আমার বাচ্চা। হঠাৎ দেখলাম সব কটা বাচ্চা মাঝির সাথে যোগ দিয়েছে জল ছাঁচতে। মাঝি না ডাকতেই -- আমরা না বলতেই।
 
একটা জাহাজ এগিয়ে আসছে না ? মাঝি বললে --" জাহাজ এগোলে তার ঢেউয়ে কিন্তু নৌকো আরো ডুববে। রুমাল নাড়ান শিগগির। " নাড়াচ্ছি। ছোট রুমাল বেশ কটা বেরিয়ে পড়ল সবকটার স্কার্ট প্যান্টের পকেট থেকে।
 
আরে তবু এগিয়ে আসছে যে জাহাজটা ! থামছে না যে। আঁচলে টান পড়ল। দেখি সবচেয়ে বড় ছেলেটা আমার শাড়ি খুলে দিচ্ছে। ইশারায় বোঝাচ্ছে প্রাণপণ ---" ওরে বোকা আন্টি তোর শাড়ি খুলে মেলে দে দুদিকে। বড় বস্ত্র ঠিক নজর করবে জাহাজ।" দুহাত দুপাশে পাখির মত দুলিয়ে শাড়ি মেলার কায়দা শিক্ষককে বোঝাচ্ছে শিক্ষার্থী। বোঝাতে বোঝাতে থুতু বের করে ফেলল বধির কিশোর। বাঁচা ও বাঁচিয়ে দেবার ফিনকি ছোটা তেজে আপনি তুমি তুই সব গুলিয়ে ফেলল সে তুই, আর তুই ! " --ও আন্টি তুই এই কর --আন্টি বাঁদিকের আঁচল আরো বাড়া --বাড়াআআ ! "
 
পুত্রের উপদেশে সেদিন তার মা শাড়িটা খুলেই ফেলেছিল। আর জলের মধ্যে রঙিন এক শাড়িপাখি দুলছে দেখে আর এগুলো না জাহাজ।
 
কাদাভরা পুরোনো ঘাটে এসে আছড়ে পড়ল নৌকো। খুব কাঁদছিলাম আমি। লাজশরমের মাথা খেয়ে কাঁদছিলাম। নিজে বেঁচেছি বলে --না কোলেরগুলো বেঁচেছে বলে, তা আজ স্পষ্ট মনে পড়ে না। শুধু খেয়ালে আছে , সায়া ব্লাউজে একগাদা কাদামাটি মেখে দাঁড়িয়ে আমি ---আর বকবক করতে করতে আমায় পেঁচিয়ে ধরেছে সেই ছেলে।মার গায়ে এবার বস্ত্র পরাবে প্রিয় পুত্র। পাকে পাকে -- অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ঢেকে ঢেকে।
 
আকাশ নদী খুল্লাম প্যার করে। ফুটো জলযান ফিরছে সেই নদীটি ধরে। সবল করে দিয়ে গেছে অ - বাক সন্তানেরে।
 
অসিত না সফিকুল ? কে ছিল সে ? নাহ ! নাম টাম মনে নেই ৷


★★


২.


লক্ষ গণেশ
আয় রে ছুটে

 
ভালোবাসার পরিমান ঠিক কতটা হলে একটি ঠিকঠাক ভালোবাসা জন্ম নেয় কোনোকালেই তা বুঝে উঠতে পারি না। বোঝার চেষ্টাটা যে ততোধিক বোকামি তাও বুঝতে পারি না।ফলে কি হয় ---কেউ আমায় ভালোবাসছে বোঝামাত্তর তার আয়তন হাতড়াতে লেগে যাই। আর প্রতিবারই ডাহা ফেল।ছিটকে যেতে থাকে আমার সবে জন্মানো সবকটা ভালোবাসা। চলন্ত ট্রেনের জানলা থেকে যেমন দ্রুত পিছু হাঁটে নদী গাছ পাহাড়।
 
একদা এক মেয়ে এসেছিলো আমার কাছে। শরীরের থেকে বিশাল এক ঝাঁকা চুল মাথায়।নাদুস ভুঁড়ি দুলছে। তক্ষুনি তার নামকরণও হয়ে গেল। গণেশ। ভুঁড়িটা চটকাবো বলেই ঝপ করে মেয়েটাকে টেনে নিলাম কোলে। নানা কথার পর জিজ্ঞেস করলাম -- বল কাকে সবচেয়ে ভালোবাসিস ? নিশ্চিত ও পরিচ্ছন্ন উত্তর -- কাকে আবার ? মাকে ---
 
ভেতরের রোগটা ঝাঁকাতে শুরু করেছে আমায়। বলেই ফেললাম, কতটা ভালোবাসিস ? এবারও সে স্থির প্রত্যয়ে | বললে --- আমার দুনিয়ার চেয়ে একটু বেশি। বললাম --- তোর আবার দুনিয়া কী রে ?
সে বললে ----আমার দুনিয়া এই আমার বই পেন্সিল স্কুল ব্যাগ ড্রইং খাতা মার বানানো পাস্তা ,পাহাড় জামা ,স্কুলের মিড ডে মিল , এইসবই তো আমার দুনিয়া।
 
আছছা কী দেখে বুঝিস তোর মা তোকে ভালোবাসে ? সে বললে --- মার হাসি দেখে , আমার ভালো রেজাল্টে মার আনন্দে ,আমার জন্য পাস্তা বানানোয় আর মার রাগে | অবাক হয়ে বললাম রেগে গেলে কি কেউ ভালোবাসতে পারে নাকি হাঁদা মেয়ে। গণেশ বললে , আমার মা যখন রেগে যায় আমার কোনো দুষ্টু কাজে রাগে টসটস করে গো মার চোখ।
 
আরে কী বোকা রে তুই ? রাগে আবার টসটস করে নাকি কারোর চোখ ? বল তোর বাঁদরামিতে কাঁদছিল তোর মা। হাঁ করে চেয়ে শব্দের ভুল বোঝার চেষ্টা করতে লেগেছিলো সেদিন গণেশ। ভুঁড়ির ওপর চাপড় মারতে আপ্রান চেষ্টা করতে লাগলো ঠিক কোথায় ভুল তার। বুঝলাম, রাগ আর চোখের জলকে বেশ ভালো মতোই গুলিয়েছে আমার গণেশকন্যা। আর এই গোলানোতে বেশ একটা ঝকঝকে সুখ ফুটছে তার চোখে।
 
তার সেদিনের সুখী সে মুখ দেখে আমি তাকে দিয়েছিলাম আমার মায়ের নিজের হাতে বানানো, দু তিনরকম রঙ মেশানো একটি ডিজাইন মোমবাতি। বারন্দা দিয়ে দেখলাম ,মায়ের সাথে ভুঁড়ি দুলিয়ে বাড়ি চলেছে গণেশ মেয়ে। হাতের তালুতে সিধে বসানো নানারং মোমবাতি। জ্বালবে সে !
 
জ্বাল। অনেক অনেক বাতি। পোড়াতে হবে সবকটা শিয়ালের মাইক্রোফোন। একদম দগদগে করে।
 
তোদের মাঝে জীবন খুঁজি।
মৃত্যুবিছানায় তোরাই দিবি শৌর্য।
Any আপত্তি ?
গর্ভধারিণীরা --- গেলেন কোথা ?
ছাড়বেন তো সন্তানদের দেশমায়ের কান্না মুছতে ?
তোরা আঁক তোদের ভুবন ৷


★★
 
৩ শিব দুগ্গা আর এক নাটককার


শিবের গালে ঠাস ঠাস করে চড় কষিয়ে দিল দুগ্গা৷ মেঘডাকা গলায় শাসিয়েও রাখল শিবকে ---হতচ্ছাড়া! কাল আমার বাবা আমাদের শিবদুগ্গা পালা দেখতে আসবে৷ ছাদে খোয়া আর তার ওপর প্লেন তক্তা পেতে ( অসম্ভব কাজ ) স্টেজ বানাবি রাত জেগে আর তারপর সক্কাল সক্কাল শিব সেজে চলে আসবি ! দুগ্গা আমি হব --বুঝলি ? তখন কত হব আমি ! ধরুন এই আটবছর৷ শিব আমাদের ভাড়াবাড়ির বছর ছয়েকের মোটা ধাড়ি৷ বেধড়ক মোটা৷ বাদ দিয়ে দেব ভয় দেখালেই বলত ---শিব এমনই মোটা ছিল৷ কোথ থেকে এ ইনফরমেশন পেল ওই জানে।
 
আমার নির্দেশে মঞ্চ থেকে মেককাপ সব সে করল নীরবে এবং প্রবল ভয় পেয়ে৷ ভয় দেখালাম -- না করলেই চারতলা বাড়ির ইয়া লম্বা সিঁড়ির সাইড ধরে স্লিপ স্লিপ খেলা বন্ধ করে দেব৷ রবিবার সকালে চারতলার ছাদে খোয়া তক্তার মঞ্চ বসাল বয়সে ছোট শিব এবং পার্ট ভুলে গেল৷ বাবার সামনেই রামভোলা হয়ে গেল৷ আরে কী বলব আপনাদের , অভিনেতা বাক্য বা শব্দ ভোলে৷ এ ব্যাটা আমার বাবাকে দেখে অক্ষর অব্দি ভুলে গেছে৷ ----" এই --এই হতচ্ছাড়া শিব বর্ণপরিচয় হাতে দেব নাকি রে ?"
 
--সামনে বসে হেসেই চলেছেন বাবা৷ সঙ্গে বাবার আরো দুজন থিয়েটারের বন্ধু , ফ্ল্যাটের আর সব মানুষ৷ প্রেজটিজ চলে যাচ্ছে হু হু করে৷ রেশনের চালের মতো৷ মার৷ মার৷আমার মারের চোটে শিবের আরো দফারফা ৷ হাউহাউ করে কেঁদেই চলেছে ! কান্না থামাতে যত পেটাচ্ছি আরো কাঁদছে শিব৷ আরো খানিক মুচকি হেসে চলে গেলেন আমার বাবা নাট্যকার মনোজ মিত্র মশায়৷ অভিনয় প্রতিভায় বাবাকে কাত করে দেবার ছেলেকাল থেকে পুষে রাখা ইচ্ছেটার শুরুতেই
গোহার৷ তৎক্ষণাৎ শিবের গালে ফের দুটো হেব্বি চড় দিলাম ৷ মেরে দুর্গার লাল চেলি হাওয়ায় উড়িয়ে উধাও আমি৷
মন দিয়ে শয়তানি বুদ্ধিতে শান দিছি৷ নিজের শয়তানী নিয়ে খেলতে যে কী আরাম লাগে ---খেলে দেখবেন একবার৷ অনেকটা নতুন বটিতে তাজা মাছ কোটার তৃপ্তি৷  
 
পরদিন খুব ভোর ৷ মায়ের ব্রাশে ব্রাশ ট্রাস করে নিলাম৷ রোজ ব্রাশ করতাম না বলে নিজের ব্রাশ চিনতে অনেক সময় লাগত ৷ রোজ রোজ ব্রাশ না করার যুক্তি দিতাম এইভাবে --বাঘ কি ব্রাশ করে ?আমি করবো ক্যানো ? ---এহেন আমি ঝটপট ব্রাশ করায় মা অবাক! বললাম বাবার সাথে পরেশনাথ বেড়াতে যাবো৷ বাবাও অবাক৷ কেননা বেড়াতে যাওয়ার মতো ইনটিম্যাসি তখনো আমার বাবার সাথে গড়েনি৷ ঘন্টা দুয়েক ঘুরে প্রচুর জিলিপি খেয়ে বাড়ি ফিরলাম ৷শেষ জিলিপির নিঃশেষিত রসটা ঠোঁট থেকে মুছে সোজা ঠাকুরদার কাছে৷ মুখ চুন ৷ বাঁহাত আধখানা চাঁদের মতো দ করে দাঁড়িয়ে আছি৷ বাবাকে নাহক বকলেন ঠাকুরদা --একদিন মেয়েটাকে বেড়াতে নিয়ে গেলি ! এইভাবে হাতখানাকে তার শেষ করে নিয়ে এলি ? কাতর চোখে আমার " দ " ( কখনো আরো বেঁকিয়ে "খ " ) হাতখানা দেখতে লাগলেন বাবা৷ আমার জল ঠাসা শালুকফুল চোখে ফিকির ফিকির হাসি৷ সাইড করে হাসছি৷ আকাশের দিকে মুখ তুলে হাসছে পিতার পিশাচ সন্তান৷ 

বিচ্চু ময়ূরী ! বেটি একনম্বরের Acting বাজ ! নিজের চোখে নখ খুঁচিয়ে মরলি ? ওরে খোঁচালি কখন ?

Comments

  1. তিনটে গল্প থেকে নৈতিক শিক্ষার সৌরভ ভেসে উঠেছে ....প্রিয় লেখিকার লেখাগুলি পাঠে তৃপ্ত হলাম ....শুভেচ্ছা অন্তহীন জানবেন ....

    ReplyDelete
    Replies
    1. সত্যিই তাই ৷এখন যখন আমরা ভারচুয়াল মানুষ হয়ে যাচ্ছি এই ভাবনা গুলো জীবনের মানে গুলো সামনে তুলে ধরে ৷কোন দর্শনের প্রয়োজন হয় না ৷

      Delete
    2. সত্যিই চোখ খুলে দেয় ৷সহজ সরল জীবনের গল্প

      Delete
  2. গল্প নয়। ছবি। রঙমিলন্তি খেলা। অবিরল।

    ReplyDelete
  3. যথারীতি অন্য আঙ্গিকের লেখা সব কটাই। শব্দচয়ন এবং শব্দপ্রয়োগ মনে দাগ রেখে যায়।

    ReplyDelete
  4. তিনটে লেখাই সম্পূর্ণ অন্য দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে অন্য আঙ্গিকে লেখা। শব্দচয়ন এবং শব্দপ্রয়োগ মনে রাখার মতো।

    ReplyDelete
  5. তিনটি গল্পই খুব সুন্দর।

    ReplyDelete
  6. শিক্ষা আর ট্রেনিং -এর মাঝে কত তফাৎ, তা আপনার প্রথম লেখাটি পড়ে বুঝতে পারলাম। প্রতিদিন শিখি। আপনার লেখা থেকে। আপনার শিশুসন্তানদের থেকে। বাকি লেখাদুটি আগেই পড়েছি। সবকটার জন্যই ভালোলাগা জানালাম।

    ReplyDelete
  7. তিনটে গল্পই খুব ভালো লাগলো l তবে প্রথম গল্পের নামটা দেখে বিরক্ত লাগছিলো l গল্পটা পরে বুঝলাম নামটা উপযুক্ত l ওরা কতো বোঝে 👍👍

    ReplyDelete
  8. সুন্দর ৷

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

ভিনদেশী রূপকথা

আতনিন বিন জহির

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা