সম্পাদকীয়
প্রিয় শিশু বন্ধুরা, দেখতে দেখতে শরত পেরিয়ে হেমন্তকাল চলে এলো। এই সময়ে ভোরের বাতাসে একটু হিমেল হাওয়া থাকে। তোমরা যারা ভোরবেলায় জেগে ওঠো তারা নিশ্চয়ই জানো। দেখো হুট করে ঠান্ডা লাগিয়ে বসো না আবার। সাবধানে থেকো সবাই। পরীক্ষা সুস্হভাবে দেওয়া চাই। আমাদের এবারের শিশুকাগজ প্রকাশিত হচ্ছে হেমন্তের হিমেল হাওয়া গায়ে মেখে। সামনে সবার পরীক্ষা নিশ্চয়ই টেনশান হচ্ছে। সারা বছর পড়াশোনা যখন ঠিকভাবে করেছি তখন আর চিন্তা কিসের! জানো তো বেশি টেনশানে পড়ালেখা হয় না। পেটের ভেতর খালি গুড়গুড় করে। তাই অত টেনশনে কাজ নেই। তারচেয়ে একটা ভালো বুদ্ধি দিচ্ছি। এটা আমার নিজের বুদ্ধি। পরীক্ষা শেষে আমি পরিবারের সাথে পিকনিকে যাবো, বেড়াতে যাবো গ্রামের বাড়িতে, এসব কল্পনা করে নিলে টেনশান ফুড়ুৎ হয়ে মন আনন্দে ভরে যায়। আরও একটা বুদ্ধি আছে। শিশুকাগজে তোমার পরের লেখাটা ছাপানোর কথাও ভাবতে পারো। হুমম, আমার লেখা যখন শিশুকাগজে ছাপা হয়, আমার যে কী আনন্দ হয়, সেটা বোঝানো যাবে না। দেখো দেখো, কথা বলতে বলতে সময় পার করে দিচ্ছি। আমাদের তো সময় কম। তাড়াতাড়ি নতুন সংখ্যাটার ওপর চোখ বুলিয়ে নেই।দেখা যাক এবার কে কী লিখেছে, এঁকেছে।
শব্দ ছন্দে আনন্দ
পলাশ বসুর ছড়া: টুনটুনি আর বুলবুলি
এসএম তিতুমীরের ছড়া: বিসর্জন বেলা
গল্পের আসর:
ময়ূরী মিত্রের গল্প: কাঁদে না দজ্জাল
নিলয় নন্দীর গল্প: থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে
কীর্তিনাশা নজরুলের গল্প: পাতকুয়া
ইরাম লায়লার গল্প: তিনতলার গল্প
ইচ্ছে রঙে আঁকি
গল্পে গল্পে শিখি
ধারাবাহিক উপন্যাস
অনিন্দিতা গোস্বামীর ধারাবাহিক উপন্যাস: