খালামণির নলেজ বক্স
The woods are lovely, dark and deep,
But I have promises to keep,
And miles to go before I sleep,
And miles to go before I sleep.
Robert Frost এর বিখ্যাত একটা কবিতা ---Stopping by Woods on a Snowy Evening
হঠাৎই আমার প্রিয় এই কবিতাটা কেনো মনে এলো জানো? কারণ বছর শেষ হতে চলছে, 'শিশু কাগজ' তোমাদের সামনে তার নৈবেদ্য নিয়ে হাজির মানে তো খালামণিকেও....। আর তোমাদের সাথে আড্ডা দেওয়ার মজাই আলাদা। আমার জানা মতে এখন মোটামুটি তোমারা সবাই ব্যস্ত সামনের মাসের পরীক্ষা নিয়ে, তাই না? কারো বার্ষিক বা কারো অর্ধ বার্ষিক। ব্যস তারপর শীতের ছুটি। আর শীতকাল মানেই উৎসব -আনন্দ চারিধারে। সারাক্ষণ পড়ার বই পড়তে কাহাতক ভালো লাগে। পড়ার ফাঁকে মজার কিছু পড়তে -জানতে নিশ্চয়ই ভালো লাগবে। তাও যদি হয় খাওয়া- দাওয়া বিষয়ক। হুমম ঠিকই শুনেছো! আমি খাবার নিয়েই আজকে আড্ডা দেবো তোমাদের সঙ্গে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের ভাষা,সংস্কৃতি, পোষাক আশাকে যেমন বৈচিত্র আছে তেমনি বৈচিত্র আছে তাদের খাবার দাবারে। একেক দেশের একেক রকম খাবার জনপ্রিয় বা জাতীয় খাবার।
কোনো দেশের মানুষ নিয়মিত যা খায় এবং রান্নার উপকরণ গুলো সেদেশেই উৎপাদিত হয় সেই খাবারই তাদের জাতীয় খাবার বলে বিবেচিত হয়। যা কিনা বহুল প্রচলিত, যুগ যুগ ধরে যে খাবার মানুষজন খেয়ে আসছে এবং এর সাথে সে দেশের ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে।
আমাদের দেশের কথাই বলি, ভাতমাছ আমাদের জাতীয় খাবার।ভাত ছাড়া আমাদের চলেই না। নদীমাতৃক দেশ বলে এদেশে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়।তাই ভাত মাছ আমাদের প্রধান খাদ্য বা স্টেপল ফুড। সেজন্যই আমরা ভাতে মাছে বাঙালি।
জাতীয় খাবার হলো দুইধরণের। সরকারি ভাবে ঘোষিত আরেকটা হলো যা সবাই জানে এটাই ওদের জাতীয় খাবার তবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই।
যাইহোক, আমার চোখের সামনে বিভিন্ন খাবারের ছবি ভাসছে। উফফ সেসব নিয়ে কথা বলতে আর তর সইছে না! আমাদের দেশের প্রধান খাবার ভাত - মাছ সে তো জানা আছে। এছাড়াও উৎসব বললেই চোখে ভাসে নানা পদের বাঙালি মুখরোচক খাবার। শীতকালে কত্তো রকমের পিঠা পায়েস। বিয়ে বা নানা উৎসবে বাঙালির রসনা বিলাস চলে ধুমসে। কাচ্চি -পোলাও কোরমা ছাড়া তো চিন্তাই করা যায়না।
দেশ ছেড়ে এবার বিদেশি খাবারে চোখ দেই।
আমেরিকা: শুরুতে আমেরিকার কথাই বলি। আমি মোটামুটি নিশ্চিত আমেরিকানদের জনপ্রিয় খাবার ওরা ছাড়াও দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষের পছন্দ। বার্গার। আমেরিকানরা সাধারণত হ্যামবার্গার, হটডগ বেশি পছন্দ করে।
ইংল্যান্ড: রোস্ট বিফ উইথ ইয়র্কশায়ার পুডিং। ইংল্যান্ডের মানুষেররা তাদের রবিবারের লাঞ্চ বা ডিনার রোস্ট ছাড়া ভাবতে পারে না।
কানাডা: পুটিন। ফ্রেন্চ ফ্রাইস তো সবার বেশ প্রিয়, তো এই ফ্রেন্চ ফ্রাইসের উপর কিছু মাংসের কিমা সহ রান্না করা গ্রেভি দেওয়া একধরণের মজার খাবার।
ফ্রান্স: -ক্রেপ আমাদের পাটিসাপটার মতো একধরনের খাবার তফাত হলো ওতে আমাদের মতো পুর দেওয়া থাকে না। এর ভেতর থাকে কলা,নিউটেলা বা স্ট্রবেরি।
সৌদি আরব: কাবসা। আমাদের বিরিয়ানির মতো যা কিনা ওদের রেসিপিতে রান্না হয়।
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড: মিট পাই । এতে মাংসের কিমা ও চিজ মাশরুম ইত্যাদি দেওয়া হয় পুর হিসেবে।
থাইল্যান্ড: প্যাড থাই। এটি হচ্ছে রাইস নুডলস দিয়ে তৈরি একটি খাবার।
ইতালি: পলেন্টা, পাস্তা, পিজা।
আফগানিস্তান: কাবুলি পোলাও।
ভারত : জিলাপি, রুটি মাংস।
পাকিস্তান : বিরিয়ানি।
নাহ্ আর পারা যাচ্ছে না, এতো এতো খাবারের নাম বলতে বলতে আমার খুব খিদা লেগে গেলো। কিছু একটা খাওয়া দরকার।
আবার দেখা হবে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে খালামনির সাথে। সে পর্যন্ত ভালো থেকো তোমরা এবং অবশ্যই বেশি করে স্বাস্থ্যকর খাবার খাবে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের ভাষা,সংস্কৃতি, পোষাক আশাকে যেমন বৈচিত্র আছে তেমনি বৈচিত্র আছে তাদের খাবার দাবারে। একেক দেশের একেক রকম খাবার জনপ্রিয় বা জাতীয় খাবার।
কোনো দেশের মানুষ নিয়মিত যা খায় এবং রান্নার উপকরণ গুলো সেদেশেই উৎপাদিত হয় সেই খাবারই তাদের জাতীয় খাবার বলে বিবেচিত হয়। যা কিনা বহুল প্রচলিত, যুগ যুগ ধরে যে খাবার মানুষজন খেয়ে আসছে এবং এর সাথে সে দেশের ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে।
আমাদের দেশের কথাই বলি, ভাতমাছ আমাদের জাতীয় খাবার।ভাত ছাড়া আমাদের চলেই না। নদীমাতৃক দেশ বলে এদেশে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়।তাই ভাত মাছ আমাদের প্রধান খাদ্য বা স্টেপল ফুড। সেজন্যই আমরা ভাতে মাছে বাঙালি।
জাতীয় খাবার হলো দুইধরণের। সরকারি ভাবে ঘোষিত আরেকটা হলো যা সবাই জানে এটাই ওদের জাতীয় খাবার তবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই।
যাইহোক, আমার চোখের সামনে বিভিন্ন খাবারের ছবি ভাসছে। উফফ সেসব নিয়ে কথা বলতে আর তর সইছে না! আমাদের দেশের প্রধান খাবার ভাত - মাছ সে তো জানা আছে। এছাড়াও উৎসব বললেই চোখে ভাসে নানা পদের বাঙালি মুখরোচক খাবার। শীতকালে কত্তো রকমের পিঠা পায়েস। বিয়ে বা নানা উৎসবে বাঙালির রসনা বিলাস চলে ধুমসে। কাচ্চি -পোলাও কোরমা ছাড়া তো চিন্তাই করা যায়না।
দেশ ছেড়ে এবার বিদেশি খাবারে চোখ দেই।
আমেরিকা: শুরুতে আমেরিকার কথাই বলি। আমি মোটামুটি নিশ্চিত আমেরিকানদের জনপ্রিয় খাবার ওরা ছাড়াও দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষের পছন্দ। বার্গার। আমেরিকানরা সাধারণত হ্যামবার্গার, হটডগ বেশি পছন্দ করে।
ইংল্যান্ড: রোস্ট বিফ উইথ ইয়র্কশায়ার পুডিং। ইংল্যান্ডের মানুষেররা তাদের রবিবারের লাঞ্চ বা ডিনার রোস্ট ছাড়া ভাবতে পারে না।
কানাডা: পুটিন। ফ্রেন্চ ফ্রাইস তো সবার বেশ প্রিয়, তো এই ফ্রেন্চ ফ্রাইসের উপর কিছু মাংসের কিমা সহ রান্না করা গ্রেভি দেওয়া একধরণের মজার খাবার।
ফ্রান্স: -ক্রেপ আমাদের পাটিসাপটার মতো একধরনের খাবার তফাত হলো ওতে আমাদের মতো পুর দেওয়া থাকে না। এর ভেতর থাকে কলা,নিউটেলা বা স্ট্রবেরি।
সৌদি আরব: কাবসা। আমাদের বিরিয়ানির মতো যা কিনা ওদের রেসিপিতে রান্না হয়।
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড: মিট পাই । এতে মাংসের কিমা ও চিজ মাশরুম ইত্যাদি দেওয়া হয় পুর হিসেবে।
থাইল্যান্ড: প্যাড থাই। এটি হচ্ছে রাইস নুডলস দিয়ে তৈরি একটি খাবার।
ইতালি: পলেন্টা, পাস্তা, পিজা।
আফগানিস্তান: কাবুলি পোলাও।
ভারত : জিলাপি, রুটি মাংস।
পাকিস্তান : বিরিয়ানি।
নাহ্ আর পারা যাচ্ছে না, এতো এতো খাবারের নাম বলতে বলতে আমার খুব খিদা লেগে গেলো। কিছু একটা খাওয়া দরকার।
আবার দেখা হবে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে খালামনির সাথে। সে পর্যন্ত ভালো থেকো তোমরা এবং অবশ্যই বেশি করে স্বাস্থ্যকর খাবার খাবে।
No comments:
Post a Comment